ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব থেকে আয় করার নিয়ম
মানুষ প্রাচীনকাল থেকেই লেখালেখি করে নিজের মতামত প্রকাশ করে । কালের বিবর্তনে
লেখালেখি এখন ইন্টারনেটে হয় একে বলে ব্লগিং । আর যারা কথাগুলোকে ভিডিও বানিয়ে
আপলোড করে ইউটিউবে তাদেরকে বলে ইউটিউবার । ইউটিউব এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি
নিজের চিন্তা-চেতনা, নিজের মতামত ভিডিও আকারে রেকর্ড করে আপলোড করে রাখতে পারেন ।
ইউটিউবের পাশাপাশি এখন ফেজবুক, ইন্সটাগ্রাম সহ অসংখ্য সোস্যাল মিডিয়া আছে যেখানে
আপনি নিজের কথাগুলো লেখালেখি করে বা ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারেন ।
লেখালেখি এখন ইন্টারনেটে হয় একে বলে ব্লগিং । আর যারা কথাগুলোকে ভিডিও বানিয়ে
আপলোড করে ইউটিউবে তাদেরকে বলে ইউটিউবার । ইউটিউব এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি
নিজের চিন্তা-চেতনা, নিজের মতামত ভিডিও আকারে রেকর্ড করে আপলোড করে রাখতে পারেন ।
ইউটিউবের পাশাপাশি এখন ফেজবুক, ইন্সটাগ্রাম সহ অসংখ্য সোস্যাল মিডিয়া আছে যেখানে
আপনি নিজের কথাগুলো লেখালেখি করে বা ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারেন ।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
ইউটিউবে চ্যানেল খোলার জন্য, আপনাকে প্রথমে একটি Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে
হবে। যদি আপনার ইতিমধ্যেই একটি Google অ্যাকাউন্ট থাকে, তাহলে আপনি এটি ব্যবহার
করতে পারেন।
হবে। যদি আপনার ইতিমধ্যেই একটি Google অ্যাকাউন্ট থাকে, তাহলে আপনি এটি ব্যবহার
করতে পারেন।
একটি Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর, আপনি ইউটিউবে যান এবং একটি চ্যানেল তৈরি
করুন। চ্যানেল তৈরি করার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবেঃ
করুন। চ্যানেল তৈরি করার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবেঃ
- ইউটিউবের ওয়েবসাইটে যান।
- আপনার Google অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করুন।
- আপনার প্রোফাইল ছবির উপর ক্লিক করুন।
- “চ্যানেল তৈরি করুন” এ ক্লিক করুন।
-
আপনাকে একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে, আপনাকে আপনার নাম, ইমেল ঠিকানা
এবং জন্ম তারিখ দিতে হবে। - আপনি একটি চ্যানেল নাম এবং বিবরণও দিতে পারেন।
- “চ্যানেল তৈরি করুন” এ ক্লিক করুন।
আপনার চ্যানেল তৈরি হয়ে গেলে, আপনি এটিকে কাস্টমাইজ করতে পারেন। আপনি আপনার
প্রোফাইল ছবি, ব্যানার ছবি এবং বিবরণ পরিবর্তন করতে পারেন। আপনি আপনার চ্যানেলে
ভিডিওও আপলোড করতে পারেন।
প্রোফাইল ছবি, ব্যানার ছবি এবং বিবরণ পরিবর্তন করতে পারেন। আপনি আপনার চ্যানেলে
ভিডিওও আপলোড করতে পারেন।
ইউটিউবে চ্যানেল তৈরি করা একটি সহজ প্রক্রিয়া। আপনি খুব সহজেই একটি চ্যানেল
তৈরি করতে পারেন এবং আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।
তৈরি করতে পারেন এবং আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।
কিভাবে ইউটিউব ভিডিও বানাবো
আমরা অনেকই চিন্তা করি ভিডিও তৈরির জন্য অনেক কিছুর প্রয়োজন, আসলে আপনার
হাতের মোবাইলটি যথেষ্ট সোস্যাল মিডিয়া বা ইউটিউবের জন্য ভিডিও তৈরিতে।
সামনের বা পিছনের যেকোন ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করা যায়। আর আপনার
DSLR বা ভিডিও রেকর্ডীং ক্যামেরা থাকলে সেটা দিয়েও করতে পারেন। মোবাইলের
পাশাপাশি এই সামান্য জিনিসগুলো প্রয়োজন হবে ভালো ভিডিও রেকর্ডের জন্য-
হাতের মোবাইলটি যথেষ্ট সোস্যাল মিডিয়া বা ইউটিউবের জন্য ভিডিও তৈরিতে।
সামনের বা পিছনের যেকোন ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করা যায়। আর আপনার
DSLR বা ভিডিও রেকর্ডীং ক্যামেরা থাকলে সেটা দিয়েও করতে পারেন। মোবাইলের
পাশাপাশি এই সামান্য জিনিসগুলো প্রয়োজন হবে ভালো ভিডিও রেকর্ডের জন্য-
ইউটিউবের জন্য ভিডিও রেকর্ডিং করার কিছু নিয়ম এখানে দেওয়া হলঃ
একটি ভাল ক্যামেরা ব্যবহার করুন। আপনি যদি একটি ভাল ক্যামেরা ব্যবহার করেন
তবে আপনার ভিডিও উচ্চমানের হবে। আপনি একটি ডিজিটাল ক্যামেরা, একটি স্মার্টফোন
ক্যামেরা বা একটি ভিডিও ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারেন।
তবে আপনার ভিডিও উচ্চমানের হবে। আপনি একটি ডিজিটাল ক্যামেরা, একটি স্মার্টফোন
ক্যামেরা বা একটি ভিডিও ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারেন।
একটি ভাল মাইক্রফোন ব্যবহার করুন। আপনি যদি একটি ভাল মাইক্রফোন ব্যবহার করেন
তবে আপনার ভিডিওতে অডিও পরিষ্কার হবে। আপনি একটি অন্তর্নির্মিত মাইক্রফোন বা
একটি বহিরাগত মাইক্রফোন ব্যবহার করতে পারেন। সাউন্ড ভালোর জন্য একটি
মাইক্রোফোন যেমন BOYA M1 মাত্র ৮০০-৯০০ টাকায় পেয়ে যাবেন বাজারে বা অনলাইনে
তবে আপনার ভিডিওতে অডিও পরিষ্কার হবে। আপনি একটি অন্তর্নির্মিত মাইক্রফোন বা
একটি বহিরাগত মাইক্রফোন ব্যবহার করতে পারেন। সাউন্ড ভালোর জন্য একটি
মাইক্রোফোন যেমন BOYA M1 মাত্র ৮০০-৯০০ টাকায় পেয়ে যাবেন বাজারে বা অনলাইনে
একটি ভাল আলো ব্যবহার করুন। আপনি যদি একটি ভাল আলো ব্যবহার করেন তবে আপনার
ভিডিওতে ছবি পরিষ্কার হবে। আপনি একটি প্রাকৃতিক আলো বা একটি কৃত্রিম আলো
ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে বা অনলাইনে থেকে ভিডিও করার জন্য ভালো লাইট পেয়ে
যাবেন ।
ভিডিওতে ছবি পরিষ্কার হবে। আপনি একটি প্রাকৃতিক আলো বা একটি কৃত্রিম আলো
ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে বা অনলাইনে থেকে ভিডিও করার জন্য ভালো লাইট পেয়ে
যাবেন ।
একটি ভাল অবস্থান নির্বাচন করুন। আপনি যদি একটি ভাল অবস্থান নির্বাচন করেন
তবে আপনার ভিডিওতে ছবি আকর্ষণীয় হবে। আপনি একটি পরিষ্কার এবং আলোকিত স্থান
নির্বাচন করতে পারেন।
তবে আপনার ভিডিওতে ছবি আকর্ষণীয় হবে। আপনি একটি পরিষ্কার এবং আলোকিত স্থান
নির্বাচন করতে পারেন।
একটি ভাল স্ক্রিপ্ট লিখুন। আপনি যদি একটি ভাল স্ক্রিপ্ট লিখেন তবে আপনার
ভিডিওতে তথ্যপূর্ণ হবে। আপনি আপনার স্ক্রিপটে আপনার ভিডিওর মূল বিষয়বস্তু,
আপনার দর্শকদের প্রয়োজন এবং আপনার ভিডিওর লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
ভিডিওতে তথ্যপূর্ণ হবে। আপনি আপনার স্ক্রিপটে আপনার ভিডিওর মূল বিষয়বস্তু,
আপনার দর্শকদের প্রয়োজন এবং আপনার ভিডিওর লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
একটি ভালভাবে প্রশিক্ষিত হোন। আপনি যদি একটি ভালভাবে প্রশিক্ষিত হন তবে আপনার
ভিডিওতে আকর্ষণীয় হবে। আপনি আপনার ভিডিওতে আপনার দর্শকদের সাথে যোগাযোগ করতে
পারেন এবং তাদের মনোযোগ ধরে রাখতে পারেন।
ভিডিওতে আকর্ষণীয় হবে। আপনি আপনার ভিডিওতে আপনার দর্শকদের সাথে যোগাযোগ করতে
পারেন এবং তাদের মনোযোগ ধরে রাখতে পারেন।
একটি ভালভাবে সম্পাদনা করুন। আপনি যদি একটি ভালভাবে সম্পাদনা করেন তবে আপনার
ভিডিওতে আকর্ষণীয় হবে। আপনি আপনার ভিডিওতে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলি মুছে ফেলতে
পারেন, আপনার ভিডিওর গতি পরিবর্তন করতে পারেন এবং আপনার ভিডিওতে সঙ্গীত যোগ
করতে পারেন।
ভিডিওতে আকর্ষণীয় হবে। আপনি আপনার ভিডিওতে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলি মুছে ফেলতে
পারেন, আপনার ভিডিওর গতি পরিবর্তন করতে পারেন এবং আপনার ভিডিওতে সঙ্গীত যোগ
করতে পারেন।
ভিডিও ভালো করে এডিট করুন । আপনি ভিডিও যদি ভালো ভাবে এডিট করতে পারেন তাহলে
ভিডিও দেখতে আকর্ষনীয় হবে । আপনার মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য প্লে স্টোর
থেকে বিভিন্ন অ্যাপ্স ডাউনলোড করতে পারেন। যেমন- কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটিং
অ্যাপ্স। ইউটিউবে কয়েকটি ভিডিও দেখলে আপনি নিজেই ভালো ভিডিও এডিট করতে
পারবেন। এ ছাড়া Filmora, Camtasia পাবেন ভিডিও এডিটিং এর কাজে।
ভিডিও দেখতে আকর্ষনীয় হবে । আপনার মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য প্লে স্টোর
থেকে বিভিন্ন অ্যাপ্স ডাউনলোড করতে পারেন। যেমন- কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটিং
অ্যাপ্স। ইউটিউবে কয়েকটি ভিডিও দেখলে আপনি নিজেই ভালো ভিডিও এডিট করতে
পারবেন। এ ছাড়া Filmora, Camtasia পাবেন ভিডিও এডিটিং এর কাজে।
আপনার ভিডিওর জন্য একটি কাভার ফটো তৈরি করতে হবে যাকে আমরা থাম্বনেল বলি।
এটিও মোবাইলে তৈরি করা যায়। picsart, canva, pixellab নানান অ্যাপ্স পাওয়া
যায়। এই অ্যাপ গুলো দিয়ে সহজে একটি থাম্বনেল তৈরি করতে পারবেন ।
এটিও মোবাইলে তৈরি করা যায়। picsart, canva, pixellab নানান অ্যাপ্স পাওয়া
যায়। এই অ্যাপ গুলো দিয়ে সহজে একটি থাম্বনেল তৈরি করতে পারবেন ।
কোন ধরনের ভিডিও মানুষ বেশি দেখে
ইউটিউবে সবচেয়ে বেশি দেখা ভিডিওগুলি হলঃ
- ফানি ভিডিও
- সঙ্গীত ভিডিও
- খেলার ভিডিও
- শিক্ষামূলক ভিডিও
- সংবাদ ভিডিও
- বিনোদনমূলক ভিডিও
- ভ্রমণ ভিডিও
- রান্নার ভিডিও
- মেকআপ ভিডিও
- ফ্যাশন ভিডিও
এই ধরনের ভিডিওগুলি জনপ্রিয় কারণ এগুলি আকর্ষক, তথ্যপূর্ণ এবং মজাদার। এগুলি
মানুষকে বিনোদন দেয়, শিখতে সাহায্য করে এবং তাদের আগ্রহের বিষয়ে জানতে
দেয়।
মানুষকে বিনোদন দেয়, শিখতে সাহায্য করে এবং তাদের আগ্রহের বিষয়ে জানতে
দেয়।
ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময়, মানুষ সাধারণত এমন ভিডিওগুলি খুঁজে বের করে যা
তাদের আগ্রহের বিষয়ে। তারা এমন ভিডিওগুলিও খুঁজে বের করে যা আকর্ষক,
তথ্যপূর্ণ এবং মজাদার। এছাড়াও, মানুষ প্রায়শই এমন ভিডিওগুলি দেখে যা তাদের
বন্ধু বা পরিবারের সদস্যরা দেখেছে।
তাদের আগ্রহের বিষয়ে। তারা এমন ভিডিওগুলিও খুঁজে বের করে যা আকর্ষক,
তথ্যপূর্ণ এবং মজাদার। এছাড়াও, মানুষ প্রায়শই এমন ভিডিওগুলি দেখে যা তাদের
বন্ধু বা পরিবারের সদস্যরা দেখেছে।
কিভাবে ইউটিউব থাম্বনেইল বানাবেন
আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল অথবা কম্পিউটার দিয়ে সহজে একটি youtube
thumbnail তৈরি করতে পারবেন । নিচের নিয়ম গুলো ফলো করে আপনি সহজে ইউটিউবের জন্য
thumbnail বানাতে পারবেন ।
thumbnail তৈরি করতে পারবেন । নিচের নিয়ম গুলো ফলো করে আপনি সহজে ইউটিউবের জন্য
thumbnail বানাতে পারবেন ।
ইউটিউব থাম্বনেইল সাইজ
ইউটিউবের থাম্বনেলের জন্য সর্বোত্তম আকার হল 1280 x 720 পিক্সেল। থাম্বনেলের
অনুপাত 16:9 হওয়া উচিত। থাম্বনেলের সর্বোচ্চ ফাইল আকার হল 2MB। থাম্বনেল
যেকোনো JPG, PNG, বা GIF ফরম্যাটে হতে পারে।
অনুপাত 16:9 হওয়া উচিত। থাম্বনেলের সর্বোচ্চ ফাইল আকার হল 2MB। থাম্বনেল
যেকোনো JPG, PNG, বা GIF ফরম্যাটে হতে পারে।
কিভাবে ইউটিউব থাম্বনেল বানাবেন এবং থাম্বনেল বানানো অ্যাপ
ইউটিউবের থাম্বনেল তৈরি করার জন্য আপনি বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করতে পারো।
কিছু জনপ্রিয় উপায় হলঃ
কিছু জনপ্রিয় উপায় হলঃ
আপনি যদি কম্পিউটার দিয়ে ইউটিউবের থাম্বনেল তৈরি করতে চান তাহলে নিচের
সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
ফটোশপঃ ফটোশপ হল একটি জনপ্রিয় গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার যা
তুমি তোমার নিজের থাম্বনেল তৈরি করতে ব্যবহার করতে পারো। ফটোশপে তুমি বিভিন্ন
ধরনের ফন্ট, রঙ এবং প্যাটার্ন ব্যবহার করতে পারো।
তুমি তোমার নিজের থাম্বনেল তৈরি করতে ব্যবহার করতে পারো। ফটোশপে তুমি বিভিন্ন
ধরনের ফন্ট, রঙ এবং প্যাটার্ন ব্যবহার করতে পারো।
ক্যানভাঃ ক্যানভা হল একটি অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম
যা তুমি তোমার নিজের থাম্বনেল তৈরি করতে ব্যবহার করতে পারো। ক্যানভাতে
বিভিন্ন ধরনের টেমপ্লেট এবং আইকন রয়েছে যা তুমি ব্যবহার করতে পারো।
যা তুমি তোমার নিজের থাম্বনেল তৈরি করতে ব্যবহার করতে পারো। ক্যানভাতে
বিভিন্ন ধরনের টেমপ্লেট এবং আইকন রয়েছে যা তুমি ব্যবহার করতে পারো।
পিক্সেলল্যাব অ্যাপঃ আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ইউটিউব থাম্বনেল তৈরি
করতে চান তাহলে pixellab অ্যাপ সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অ্যাপ যা দিয়ে খুব সহজে
আপনি মনের মতো করে থাম্বনেল তৈরি করতে পারবেন ।
করতে চান তাহলে pixellab অ্যাপ সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অ্যাপ যা দিয়ে খুব সহজে
আপনি মনের মতো করে থাম্বনেল তৈরি করতে পারবেন ।
থাম্বনেল তৈরি করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখতে হবেঃ
-
আপনার থাম্বনেল উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয় হওয়া উচিত যাতে মানুষ এটিকে দেখলে
আকর্ষণ হয়ে আপনার ভিডিও তে ক্লিক করে । -
আপনার থাম্বনেলে আপনার ভিডিওর বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে উল্লেখ করবেন । যাতে
সহজে মানুষ বুঝতে পারে কি নিয়ে এই ভিডিও করা হয়েছে । - আপনার থাম্বনেল উচ্চ-মানের হওয়া উচিত।
-
আপনার থাম্বনেল বিভিন্ন সাইজে উপলব্ধ হওয়া উচিত যাতে এটি বিভিন্ন
ডিভাইসে সঠিকভাবে দেখা যায়।
এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস দেওয়া হল যা আপনাকে, আপনার থাম্বনেলগুলিকে আরও
আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য করবেঃ
আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য করবেঃ
-
আপনার থাম্বনেলে একটি সুন্দর হেডলাইন ব্যবহার করুন যা মানুষকে আকর্ষণ
করবে। -
আপনার থাম্বনেলে একটি ক্যাপশন ব্যবহার করুন যা আপনার ভিডিওর বিষয়বস্তু
সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য দেবে। -
আপনার থাম্বনেলে একটি ছবি ব্যবহার করুন যা তোমার ভিডিওর বিষয়বস্তুকে
প্রতিফলিত করে। -
আপনার থাম্বনেলে উজ্জ্বল রঙ এবং বিপরীত রং ব্যবহার করুন যাতে মানুষ
আকর্ষণ হয় । এবং ভিডিওতে ক্লিক করে ।
আপনার থাম্বনেলগুলিকে যতটা সম্ভব আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য এই টিপসগুলি
অনুসরণ করে আপনি, আপনার ভিডিওগুলিকে আরও বেশি মানুষকে দেখাতে সাহায্য করতে
পারবেন ।
অনুসরণ করে আপনি, আপনার ভিডিওগুলিকে আরও বেশি মানুষকে দেখাতে সাহায্য করতে
পারবেন ।
ইউটিউব ভিডিও আপলোড এবং এসইও
আপনার ভিডিও আপলোডের সাথে সাথে ভিডিও যে বিষয়ে সে সম্পর্কে একশত শব্দের মধ্যে
হেডলাইন লিখতে হয়, যাকে বলে টাইটেল । ভিডিওতে কি কি বিষয়ে আলোচনা করেছেন সে
বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে ডিস্ক্রিপশন লিখতে পারেন, সাথে আপনার সাথে যোগাযোগ
ঠিকানা দিয়ে দিতে পারেন । এছাড়া ভিডিও স্থান, তারিখ ইত্যাদির দেওয়ার জায়গা
আছে পূরণ করতে পারেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ট্যাগ । এই ট্যাগ ৫০০ শব্দের
মধ্যে হতে হবে । মানুষ ইউটিউবে যখন সে বিষয় সার্চ দিবে যদি আপনার ট্যাগ সে
বিষয়ে হয় আপনার ভিডিও সার্চ করার পর মানুষ প্রথমে আপনার ভিডিও দেখতে পারবে ।
এভাবে আপনি যেকোন বিষয়ের ওপর ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে দিতে পারেন । আপনি ভালো
ভালো ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে থাকেন সাথে ইউটিউবে ভিডিও থাম্বনেইল, টাইটেল,
ট্যাগ কিভাবে দিতে হয় ভালো করে শিখে নিন ।
হেডলাইন লিখতে হয়, যাকে বলে টাইটেল । ভিডিওতে কি কি বিষয়ে আলোচনা করেছেন সে
বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে ডিস্ক্রিপশন লিখতে পারেন, সাথে আপনার সাথে যোগাযোগ
ঠিকানা দিয়ে দিতে পারেন । এছাড়া ভিডিও স্থান, তারিখ ইত্যাদির দেওয়ার জায়গা
আছে পূরণ করতে পারেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ট্যাগ । এই ট্যাগ ৫০০ শব্দের
মধ্যে হতে হবে । মানুষ ইউটিউবে যখন সে বিষয় সার্চ দিবে যদি আপনার ট্যাগ সে
বিষয়ে হয় আপনার ভিডিও সার্চ করার পর মানুষ প্রথমে আপনার ভিডিও দেখতে পারবে ।
এভাবে আপনি যেকোন বিষয়ের ওপর ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে দিতে পারেন । আপনি ভালো
ভালো ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে থাকেন সাথে ইউটিউবে ভিডিও থাম্বনেইল, টাইটেল,
ট্যাগ কিভাবে দিতে হয় ভালো করে শিখে নিন ।
কিভাবে ইউটিবে ভিডিও আপলোড করে
ভিডিও আপলোড করার জন্য, তুমি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারোঃ
১. আপনি যদি মোবাইল দিয়ে আপলোড করতে চান তাহলে ইউটিউব অ্যাপ ওপেন করুন । আর
যদি কম্পিউটার দিয়ে ভিডিও আপলোড করতে চান তাহলে ইউটিউব ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন
।
যদি কম্পিউটার দিয়ে ভিডিও আপলোড করতে চান তাহলে ইউটিউব ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন
।
২. আপনার চ্যানেলের প্রোফাইল ছবির উপর ক্লিক করুন ।
৩. “ভিডিও আপলোড” বোতামে ক্লিক করুন ।
৪. আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন থেকে ভিডিও নির্বাচন করুন ।
৫. ভিডিওর শিরোনাম, বর্ণনা এবং থাম্বনেল যোগ করুন ।
৬. ভিডিওটি আপলোড করার জন্য “আপলোড” বোতামে ক্লিক করুন ।
ইউটিউব ভিডিও এসইও (Youtube SEO)
ভিডিও আপলোড করার পরে, আপনি ভিডিওটিকে আরও বেশি লোকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন
এসইও করে। ভিডিও এসইও করার জন্য, আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে
পারেনঃ
এসইও করে। ভিডিও এসইও করার জন্য, আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে
পারেনঃ
১. ভিডিওর শিরোনাম এবং বর্ণনাতে কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন ।
২. ভিডিওর থাম্বনেল আকর্ষণীয় হওয়া উচিত যাতে মানুষ এটিকে দেখতে পারে এবং
ক্লিক করতে পারে। আশা করি আপনি উপরের থাম্বনেল তৈরি করার নিয়ম গুলো পড়ে একটি
সুন্দর থাম্বনেল তৈরি করতে পেরেছেন ।
ক্লিক করতে পারে। আশা করি আপনি উপরের থাম্বনেল তৈরি করার নিয়ম গুলো পড়ে একটি
সুন্দর থাম্বনেল তৈরি করতে পেরেছেন ।
৩. ভিডিওটিকে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করুন যেমনঃ whatsapp, imo,
facebook এবং বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়াতে সেয়ার করুন যাতে মানুষ আপনার ভিডিও
দেখে এবং সাবস্ক্রাইব করে ।
facebook এবং বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়াতে সেয়ার করুন যাতে মানুষ আপনার ভিডিও
দেখে এবং সাবস্ক্রাইব করে ।
ভিডিও এসইও করে আপনি আপনার ভিডিওকে আরও বেশি লোকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন এবং
আরও বেশি ভিউয়ার পেতে পারো।
আরও বেশি ভিউয়ার পেতে পারো।
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সঠিক সময়
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সর্বোত্তম সময় হল যখন আপনার লক্ষ্য দর্শকরা
সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে। এটি সাধারণত সপ্তাহের দিনগুলিতে সন্ধ্যা বা
রাতে হয়। তবে, আপনার ভিডিওর বিষয়বস্তু এবং তোমার লক্ষ্য দর্শকদের উপর
নির্ভর করে সময় ভিন্ন হতে পারে।
সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে। এটি সাধারণত সপ্তাহের দিনগুলিতে সন্ধ্যা বা
রাতে হয়। তবে, আপনার ভিডিওর বিষয়বস্তু এবং তোমার লক্ষ্য দর্শকদের উপর
নির্ভর করে সময় ভিন্ন হতে পারে।
উদাহরণঃ যদি আপনার একটি ভিডিও তৈরি করো যা শিক্ষার্থীদের
উদ্দেশ্যে, তাহলে আপনি সপ্তাহের দিনগুলিতে দুপুর বা সন্ধ্যা নাগাদ ভিডিওটি
আপলোড করতে পারেন ।
উদ্দেশ্যে, তাহলে আপনি সপ্তাহের দিনগুলিতে দুপুর বা সন্ধ্যা নাগাদ ভিডিওটি
আপলোড করতে পারেন ।
অন্যদিকে, যদি আপনি একটি ভিডিও তৈরি করেন যা কর্মজীবীদের উদ্দেশ্যে, তাহলে
আপনি সপ্তাহের দিনগুলিতে সন্ধ্যা বা রাতে ভিডিওটি আপলোড করতে পারেন ।
আপনি সপ্তাহের দিনগুলিতে সন্ধ্যা বা রাতে ভিডিওটি আপলোড করতে পারেন ।
আপনি আপনার ভিডিওর ভিউয়ারশিপ ট্র্যাক করতে পারেন এবং আপনার ভিডিওর
সর্বোচ্চ ভিউয়ারশিপ কোন সময়ে হয় তা দেখতে পারেন। তারপর আপনি আপনার
ভবিষ্যত ভিডিওগুলি সেই সময়ে আপলোড করতে পারেন
সর্বোচ্চ ভিউয়ারশিপ কোন সময়ে হয় তা দেখতে পারেন। তারপর আপনি আপনার
ভবিষ্যত ভিডিওগুলি সেই সময়ে আপলোড করতে পারেন
এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস দেওয়া হল যা আপনাকে আপনার ভিডিওর সর্বোচ্চ
ভিউয়ারশিপ পেতে সাহায্য করবেঃ
ভিউয়ারশিপ পেতে সাহায্য করবেঃ
- উচ্চ-মানের ভিডিও তৈরি করবেন ।
- আকর্ষণীয় বিষয়বস্তু বেছে নিবেন ।
- ভিডিওর শিরোনাম এবং বর্ণনাতে কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন ।
- ভিডিওটিকে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করুন ।
- ভিডিওটিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করুন ।
ইউটিউব মনিটাইজেশন কি কিভাবে করতে হয়
ইউটিউব মনিটাইজেশন হল ইউটিউবের একটি প্রোগ্রাম যা আপনাকে আপনার
ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে দেয়। এটি
একটি জনপ্রিয় উপায় যা ইউটিউব চ্যানেলগুলি অর্থ উপার্জন করতে পারে।
ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে দেয়। এটি
একটি জনপ্রিয় উপায় যা ইউটিউব চ্যানেলগুলি অর্থ উপার্জন করতে পারে।
ইউটিউব মনিটাইজেশনের জন্য আপনার অবশ্যই একটি বৈধ ইউটিউব চ্যানেল থাকতে
হবে এবং আপনার চ্যানেলটিকে YouTube Partner Program (YPP) এর জন্য
যোগ্য হতে হবে।
YPP-এর জন্য যোগ্যতা অর্জনের জন্য, আপনার অবশ্যই নিম্নলিখিত
শর্তগুলি পূরণ করতে হবেঃ
হবে এবং আপনার চ্যানেলটিকে YouTube Partner Program (YPP) এর জন্য
যোগ্য হতে হবে।
YPP-এর জন্য যোগ্যতা অর্জনের জন্য, আপনার অবশ্যই নিম্নলিখিত
শর্তগুলি পূরণ করতে হবেঃ
- আপনার চ্যানেলে কমপক্ষে 1,000 সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।
- আপনার চ্যানেলে কমপক্ষে 4,000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
- আপনার চ্যানেলে শর্ট ভিডিও আপলোড করেও মনিটাইজেশন করতে পারবেন ।
-
৯০ দিনের মধ্যে 10M শর্ট ভিডিও ভিউ আনতে পারলে মনিটাইজেশন করতে
পারবেন । - আপনার চ্যানেলটিকে ইউটিউবের বিজ্ঞাপন নীতিগুলি মেনে চলতে হবে।
একবার আপনি YPP-এর জন্য যোগ্য হয়ে গেলে, আপনি আপনার চ্যানেলের
মনিটাইজেশন সেটিংস চালু করতে পারেন। এটি করার জন্য, আপনার YouTube
studio চ্যানেলে যান । এবং নিচের নিয়ম ফলো করুনঃ
মনিটাইজেশন সেটিংস চালু করতে পারেন। এটি করার জন্য, আপনার YouTube
studio চ্যানেলে যান । এবং নিচের নিয়ম ফলো করুনঃ
- আপনার চ্যানেলের ইউটিউব স্টুডিও ওপেন করুন
- Earn অপশনে ক্লিক করুন ।
-
আপনার চ্যানেলে যদি একহাজার সাবস্ক্রাইব এবং চারহাজার ঘন্টা ওয়াচ
টাইম পূরন হয় তাহলে apply বা আবেদন করুন বাটমে ক্লিক করে
এডসেন্স সাথে এড করে দিন ।
চ্যানেল আবেদন করার পর ইউটিউব টিম আপনার চ্যানেল রিভিউ করে দেখে
চ্যানেল মনিটাইজেশন অন করে দিবে ।
চ্যানেল মনিটাইজেশন অন করে দিবে ।
আপনার চ্যানেলটি মনিটাইজ হয়ে গেলে, আপনি আপনার ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন
দেখানো শুরু করতে পারেন। বিজ্ঞাপনগুলি আপনার ভিডিওর শুরুতে, মাঝখানে
এবং শেষে প্রদর্শিত হবে। আপনি যে পরিমাণ অর্থ উপার্জন করবেন তা
বিজ্ঞাপনদাতাদের দ্বারা প্রদত্ত অর্থের উপর নির্ভর করবে।
দেখানো শুরু করতে পারেন। বিজ্ঞাপনগুলি আপনার ভিডিওর শুরুতে, মাঝখানে
এবং শেষে প্রদর্শিত হবে। আপনি যে পরিমাণ অর্থ উপার্জন করবেন তা
বিজ্ঞাপনদাতাদের দ্বারা প্রদত্ত অর্থের উপর নির্ভর করবে।
ইউটিউব মনিটাইজেশন হল একটি দুর্দান্ত উপায় যা ইউটিউব চ্যানেলগুলি অর্থ
উপার্জন করতে পারে। তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি যত বেশি
ভিডিও আপলোড করবেন এবং যত বেশি দর্শক আপনার ভিডিওগুলি দেখবে, তত বেশি
অর্থ আপনি উপার্জন করবেন।
উপার্জন করতে পারে। তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি যত বেশি
ভিডিও আপলোড করবেন এবং যত বেশি দর্শক আপনার ভিডিওগুলি দেখবে, তত বেশি
অর্থ আপনি উপার্জন করবেন।
ইউটিউবে কত ভিউ হলে কত টাকা পাওয়া যায়
ইউটিউবে প্রতি ১০০০ ভিউতে কত টাকা পাওয়া যায় তা নির্ভর করে অনেকগুলি
কারণের উপর, যেমনঃ
কারণের উপর, যেমনঃ
- আপনি কি বিষয়ে ভিডিও তৈরি করেছেন সেই বিষয়বস্তুর উপর ।
- ভিডিওর দর্শকদের লোকেশনের উপর ।
- ভিডিওতে দেখানো বিজ্ঞাপনের cpc উপর ।
- বিজ্ঞাপনদাতাদের দ্বারা প্রদত্ত অর্থ দেওয়ার উপর ।
সাধারণত, ইউটিউবে প্রতি ১০০০ ভিউতে প্রায় $০.০১ থেকে $০.০৩ পর্যন্ত অর্থ
পাওয়া যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, এটি আরও বেশি বা কমও হতে পারে।
পাওয়া যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, এটি আরও বেশি বা কমও হতে পারে।
উদাহরণঃ যদি আপনি একটি ভিডিও আপলোড করেন যা একটি জনপ্রিয়
বিষয়ের উপর এবং যা একটি হাই সিপিসি দেশ থেকে দেখা হয়, তাহলে আপনি প্রতি
১০০০ ভিউতে আরও বেশি অর্থ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিষয়ের উপর এবং যা একটি হাই সিপিসি দেশ থেকে দেখা হয়, তাহলে আপনি প্রতি
১০০০ ভিউতে আরও বেশি অর্থ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে, যদি আপনি একটি ভিডিও আপলোড করেন যা একটি লো সিপিসি বিষয়ের উপর
এবং যা একটি নিম্ন সিপিসি দেশ থেকে দেখা হয়, তাহলে আপনি প্রতি ১০০০ ভিউতে
কম অর্থ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এবং যা একটি নিম্ন সিপিসি দেশ থেকে দেখা হয়, তাহলে আপনি প্রতি ১০০০ ভিউতে
কম অর্থ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ইউটিউব থেকে অর্থ উপার্জন করতে, আপনাকে অবশ্যই আপনার চ্যানেলটিকে মনিটাইজ
করতে হবে। আপনি যদি আপনার চ্যানেলটিকে মনিটাইজ করেন, তাহলে আপনি আপনার
ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
করতে হবে। আপনি যদি আপনার চ্যানেলটিকে মনিটাইজ করেন, তাহলে আপনি আপনার
ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
ইউটিউবে কত ডলার হলে টাকা ব্যাংকে আসবে
ইউটিউবে আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন অন করার পর আপনার ভিডিও থেকে যখন ডলার
ইনকাম হওয়া শুরু হবে । এবং যখন ভিডিও থেকে $100 ডলার হবে তখন ইউটিউব থেকে
মাসের নির্ধারিত তারিখে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা সেন্ট করবে । মাসের ২৩
থেকে ২৪ তারিখের মধ্যে আপনি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পেয়ে যাবেন ।
ইনকাম হওয়া শুরু হবে । এবং যখন ভিডিও থেকে $100 ডলার হবে তখন ইউটিউব থেকে
মাসের নির্ধারিত তারিখে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা সেন্ট করবে । মাসের ২৩
থেকে ২৪ তারিখের মধ্যে আপনি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পেয়ে যাবেন ।
কত সাবস্ক্রাইব হলে ইউটিউব প্লে বাটন পাওয়া যায়
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যার ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্লে বাটন ইউটিউব
থেকে পুরস্কার দেওয়া হয়। সেগুলি হলঃ
থেকে পুরস্কার দেওয়া হয়। সেগুলি হলঃ
- ১০০,০০০ সাবস্ক্রাইবার – সিলভার প্লে বাটন
- ১,০০০,০০০ সাবস্ক্রাইবার – গোল্ডেন প্লে বাটন
- ১০,০০০,০০০ সাবস্ক্রাইবার – ডায়মন্ড প্লে বাটন
- ৫০,০০০,০০০ সাবস্ক্রাইবার – কাস্টমাইজড প্লে বাটন
- ১০০,০০০,০০০ সাবস্ক্রাইবার – রেড ডায়মন্ড প্লে বাটন
ইউটিউব চ্যানেলের জন্য প্লে বাটন পুরস্কার একটি সম্মানের প্রতীক। এটি
চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারদের প্রতি কৃতজ্ঞতার একটি প্রকাশ। প্লে বাটন
পুরস্কারগুলি ইউটিউব থেকে বিনামূল্যে দেওয়া হয়।
চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারদের প্রতি কৃতজ্ঞতার একটি প্রকাশ। প্লে বাটন
পুরস্কারগুলি ইউটিউব থেকে বিনামূল্যে দেওয়া হয়।
ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ভিডিও না
বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ইউটিউব থেকে টাকা
তোলার উপায়, ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম, ১ ভিউ কত টাকা, ইউটিউব থেকে মাসে কত
টাকা ইনকাম করা যায়, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউব থেকে আয় করার
৫টি উপায়, ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম, ভিডিও না
বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ ভিউ কত টাকা, ১
মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউব থেকে আয়
করার ৫টি উপায়, ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ১ ভিউ কত টাকা, ফেসবুক
থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়, ১ মিলিয়ন
ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউবে
কত সাবস্ক্রাইব কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউবে কত ভিউতে
কত টাকা, ফেসবুকে ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়,
ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়, ইউটিউবে কত টাকা আয় করা যায়, ১ মিলিয়ন
ভিউতে কত টাকা, ফেসবুকে কত ভিউ কত টাকা, টিকটক কত ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব
চ্যানেল খুলতে কত টাকা লাগবে, 1k সমান কত টাকা, ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা
ইনকাম করা যায়, ফেসবুকে ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি
উপায়, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউবে কত সাবস্ক্রাইব কত টাকা, ইউটিউব
থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউবে কত ভিউতে কত টাকা, ফেসবুকে ১ মিলিয়ন ভিউতে
কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়, ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়,
ইউটিউবে কত টাকা আয় করা যায়, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়, ১ ভিউ কত
টাকা, ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়,
ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত
টাকা, ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউব
থেকে আয় করার ৫টি উপায়, ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে টাকা
ইনকাম, ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ ভিউ
কত টাকা, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা,
বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ইউটিউব থেকে টাকা
তোলার উপায়, ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম, ১ ভিউ কত টাকা, ইউটিউব থেকে মাসে কত
টাকা ইনকাম করা যায়, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউব থেকে আয় করার
৫টি উপায়, ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম, ভিডিও না
বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ ভিউ কত টাকা, ১
মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউব থেকে আয়
করার ৫টি উপায়, ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ১ ভিউ কত টাকা, ফেসবুক
থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়, ১ মিলিয়ন
ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউবে
কত সাবস্ক্রাইব কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউবে কত ভিউতে
কত টাকা, ফেসবুকে ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়,
ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়, ইউটিউবে কত টাকা আয় করা যায়, ১ মিলিয়ন
ভিউতে কত টাকা, ফেসবুকে কত ভিউ কত টাকা, টিকটক কত ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব
চ্যানেল খুলতে কত টাকা লাগবে, 1k সমান কত টাকা, ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা
ইনকাম করা যায়, ফেসবুকে ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি
উপায়, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা, ইউটিউবে কত সাবস্ক্রাইব কত টাকা, ইউটিউব
থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউবে কত ভিউতে কত টাকা, ফেসবুকে ১ মিলিয়ন ভিউতে
কত টাকা, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়, ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়,
ইউটিউবে কত টাকা আয় করা যায়, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়, ১ ভিউ কত
টাকা, ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়,
ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত
টাকা, ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়, ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি, ইউটিউব
থেকে আয় করার ৫টি উপায়, ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়, ইউটিউব থেকে টাকা
ইনকাম, ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ১ ভিউ
কত টাকা, ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা,