পৃথিবীর একমাত্র কালো জাদুর দেশ! যে দেশে কালো জাদু দমনে পুলিশ বাহিনী আছে! পৃথিবীর একমাত্র জীনের দেশ!!
আসসামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ । আপনাদের মধ্যে খুব কম মানুষই আছেন যারা ওমান
দেশের নাম শুনেননি । বাংলাদেশের অনেক ভাইরা ওমানে প্রবাসী হিসাবে আছেন সুতরাং
ওমানের নাম সবাই শুনেছি । এই পৃথিবীর মানচিত্রে সৌদি আরবের নিচে এমন ছোট একটি
দেশ, যেটিকে এ মানচিত্রে সবচেয়ে হাসিখুশি এবং শান্তিপূর্ন দেশের মধ্যে একটি মনে
করা হয়ে থাকে । এই ছোট্ট দেশের জনসংখ্যা আপনি যতটা মনে করছেন, তাঁর থেকে অনেক কম
।এ দেশে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা মাত্র ৪৮ লাখ বলা হয়ে থাকে এটি একটি
শান্তিপূর্ণ দেশ । যে দেশে ক্রাইম বা অপরাধ একদম হয় না বললেই চলে । যদি হয়েও থাকে
সেটি খুবই সামান্য । কিন্তু ওমান দেশের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সেই সমস্ত জিনিস, যেগুলো
এই দেশকে অন্য দেশের থেকে অনেকটা আলাদা করে দিয়েছে তাঁর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এদেশে
বহু বছর আগ থেকে কালোজাদুর পরিচর্যা করা হতো । এই দেশের প্রায় সমস্ত মানুষই তখন
কালো জাদুর উপর প্রভাবিত হয়ে গিয়েছিল । এই কারণে, ওমান দেশের পুলিশরা আজ পর্যন্ত
অথাৎ এখনো এমন সমস্ত মানুষদের ধরে নিয়ে যায় এরেস্ট করে, যারা মানুষের উপর কালো
জাদু করার চেষ্টা করে ।
দেশের নাম শুনেননি । বাংলাদেশের অনেক ভাইরা ওমানে প্রবাসী হিসাবে আছেন সুতরাং
ওমানের নাম সবাই শুনেছি । এই পৃথিবীর মানচিত্রে সৌদি আরবের নিচে এমন ছোট একটি
দেশ, যেটিকে এ মানচিত্রে সবচেয়ে হাসিখুশি এবং শান্তিপূর্ন দেশের মধ্যে একটি মনে
করা হয়ে থাকে । এই ছোট্ট দেশের জনসংখ্যা আপনি যতটা মনে করছেন, তাঁর থেকে অনেক কম
।এ দেশে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা মাত্র ৪৮ লাখ বলা হয়ে থাকে এটি একটি
শান্তিপূর্ণ দেশ । যে দেশে ক্রাইম বা অপরাধ একদম হয় না বললেই চলে । যদি হয়েও থাকে
সেটি খুবই সামান্য । কিন্তু ওমান দেশের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সেই সমস্ত জিনিস, যেগুলো
এই দেশকে অন্য দেশের থেকে অনেকটা আলাদা করে দিয়েছে তাঁর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এদেশে
বহু বছর আগ থেকে কালোজাদুর পরিচর্যা করা হতো । এই দেশের প্রায় সমস্ত মানুষই তখন
কালো জাদুর উপর প্রভাবিত হয়ে গিয়েছিল । এই কারণে, ওমান দেশের পুলিশরা আজ পর্যন্ত
অথাৎ এখনো এমন সমস্ত মানুষদের ধরে নিয়ে যায় এরেস্ট করে, যারা মানুষের উপর কালো
জাদু করার চেষ্টা করে ।
কালো জাদু
ওমান দেশের জীনদের ঘটনাঃ-
এর সঙ্গে সঙ্গে এই দেশে জিনেদের অনেক অদ্ভুত কাহিনী প্রচলিত আছে । এদেশে মানুষের
মতামত অনুসারে তাদের দেশের ছোট বড় পাহাড় কিংবা গাছ-গাছালি এখনো জিনেদের কব্জাতে
আছে । আল্লাহ ভালো জানে । মানে লোকজনের অভিমত হচ্ছে দেশে এখনো লক্ষ লক্ষ জিন
বসবাস করছে ।
মতামত অনুসারে তাদের দেশের ছোট বড় পাহাড় কিংবা গাছ-গাছালি এখনো জিনেদের কব্জাতে
আছে । আল্লাহ ভালো জানে । মানে লোকজনের অভিমত হচ্ছে দেশে এখনো লক্ষ লক্ষ জিন
বসবাস করছে ।
ওমান দেশের সঙ্গে এই কথাটিও বিখ্যাত আছে যে, রাতের বেলা এই দেশের রাস্তা দিয়ে
চলাচল করা ট্যাক্সি গুলোতে বসে থাকা যাত্রীরা হঠাৎ করে গায়েব হয়ে যায় । আবার কারো
নাকি চেহারা পরিবর্তন হয়ে যায় । আর সে কারণে গাড়ি চালক বা ড্রাইভারদের খুবই
সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় । এমনকি সে হতভম্ব হয়ে যায় ।আর তাঁর হতভম্ব হওয়ার কারণে
কোন কোন স্থানে দুর্ঘটনাও ঘটে থাকে । তো এই সমস্ত কাহিনীরগুলো সত্য কিংবা মিথ্যা,
সেই সম্বন্ধে একশতভাগ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না । তবে পত্র পত্রিকা বিভিন্ন
ম্যাগাজিনে তাদের এই তথ্যগুলো উঠে আসছে ।
চলাচল করা ট্যাক্সি গুলোতে বসে থাকা যাত্রীরা হঠাৎ করে গায়েব হয়ে যায় । আবার কারো
নাকি চেহারা পরিবর্তন হয়ে যায় । আর সে কারণে গাড়ি চালক বা ড্রাইভারদের খুবই
সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় । এমনকি সে হতভম্ব হয়ে যায় ।আর তাঁর হতভম্ব হওয়ার কারণে
কোন কোন স্থানে দুর্ঘটনাও ঘটে থাকে । তো এই সমস্ত কাহিনীরগুলো সত্য কিংবা মিথ্যা,
সেই সম্বন্ধে একশতভাগ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না । তবে পত্র পত্রিকা বিভিন্ন
ম্যাগাজিনে তাদের এই তথ্যগুলো উঠে আসছে ।
ওমান দেশে বাহলা নামক এক ঐতিহাসিক পুরনো শহর অবস্থিত রয়েছে । এই শহরটি কতটা ভয়ানক
এবং আশ্চর্য জনক, সেই কথার অনুমান শুধু মাত্র একটি কথাতেই করতে পারবেন যে এই
শহরকে এ পৃথিবীর মানুষ জীনদের শহর মনে করে থাকে ।
এবং আশ্চর্য জনক, সেই কথার অনুমান শুধু মাত্র একটি কথাতেই করতে পারবেন যে এই
শহরকে এ পৃথিবীর মানুষ জীনদের শহর মনে করে থাকে ।
কেননা এই শহরের আশেপাশে বসবাস করা মানুষদের মতামত এই যে, এই শহরের হাজার হাজার
বছর আগে লক্ষ লক্ষ জীন অবস্থান করতো । আর তারা এখনো অব্দি এই শহরেই বসবাস করে
থাকে ।
বছর আগে লক্ষ লক্ষ জীন অবস্থান করতো । আর তারা এখনো অব্দি এই শহরেই বসবাস করে
থাকে ।
এছাড়াও এই শহরের একেবারে মধ্যস্থানে একটি ইমারত অবস্থিত রয়েছে । যেটিকে দেখতে
অনেকটা প্রাচীন কেল্লার মত মনে হয় । আর যাকে বাহলুল ফোর্ট নামে জানা হয়ে থাকে ।
এই কেল্লাটিকে এ পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক এবং সবচেয়ে অদ্ভুত কেল্লা হিসেবে জানা হয়ে
থাকে । কেননা ওমান দেশের বেশিভাগ মানুষ এটি মনে করে থাকেন যে এই কেল্লাটিকে
জীনেরা বানিয়েছিল । আর এখানে বিশেষ কথাটি হল যে, এই কেল্লাটিকে জীনেরা শুধুমাত্র
এক রাতের মধ্যে বানিয়েছিল । আর এটিকে একরাতে বানানোর পেছনে অনেক আশ্চর্য রকমের
কাহিনীও জুড়ে দেওয়া হয়েছে ।
অনেকটা প্রাচীন কেল্লার মত মনে হয় । আর যাকে বাহলুল ফোর্ট নামে জানা হয়ে থাকে ।
এই কেল্লাটিকে এ পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক এবং সবচেয়ে অদ্ভুত কেল্লা হিসেবে জানা হয়ে
থাকে । কেননা ওমান দেশের বেশিভাগ মানুষ এটি মনে করে থাকেন যে এই কেল্লাটিকে
জীনেরা বানিয়েছিল । আর এখানে বিশেষ কথাটি হল যে, এই কেল্লাটিকে জীনেরা শুধুমাত্র
এক রাতের মধ্যে বানিয়েছিল । আর এটিকে একরাতে বানানোর পেছনে অনেক আশ্চর্য রকমের
কাহিনীও জুড়ে দেওয়া হয়েছে ।
এলকার মানুষদের এমনটি মতামত, আজ থেকে ৭০০ বছর আগে যখন একটি ভয়ানক ফোর্স এই শহরের
উপর হামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিল, তখন এই এলাকার যিনি শাসক ছিলেন, তিনি
জিনদের সাহায্য চেয়েছিলেন । সেই শাসক জিনেদের সঙ্গে এমনটি করা হোক যার ফলে এই
ফোর্সদের হাত থেকে আমরা রক্ষা পাবো । আর সেই শাসকের আদেশ অনুযায়ী জীনেরা এই শহরে
এক রাতের মধ্যে একটি কেল্লা নির্মাণ করে দিয়েছিল ।
উপর হামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিল, তখন এই এলাকার যিনি শাসক ছিলেন, তিনি
জিনদের সাহায্য চেয়েছিলেন । সেই শাসক জিনেদের সঙ্গে এমনটি করা হোক যার ফলে এই
ফোর্সদের হাত থেকে আমরা রক্ষা পাবো । আর সেই শাসকের আদেশ অনুযায়ী জীনেরা এই শহরে
এক রাতের মধ্যে একটি কেল্লা নির্মাণ করে দিয়েছিল ।
যখন আক্রমণকারীরা তাদের সামনে এমন একটি কেল্লাকে দেখতে পেল যেটি তারা একদিনে আগেও
দেখেনি, তখন শত্রুরা একেবারেই হতভম্ব হয়ে গেল । আর ভয় পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের
সমস্ত কিছু ছেড়ে দিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে গেল । আর এমনি ভাবে এই শহরটি
হামলাকারীদের হাত থেকে রক্ষা পেল ।
দেখেনি, তখন শত্রুরা একেবারেই হতভম্ব হয়ে গেল । আর ভয় পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের
সমস্ত কিছু ছেড়ে দিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে গেল । আর এমনি ভাবে এই শহরটি
হামলাকারীদের হাত থেকে রক্ষা পেল ।
যদিও এই কেল্লার সম্বন্ধে ঐতিহাসিকদের অন্য অনেক মতামত রয়েছে । তাদের মতামত
অনুসারে এই কেল্লাকে ১২ অথবা ১৩ শতাব্দীর সময় ভানু নিবান নামক এমন একটি কাফেলা
তৈরি করেছিল, যারা এই এলাকাটি তখন শাসন করতো । কিন্তু এই শহরের বসবাসকারী মানুষজন
আজও এমনটি বিশ্বাস করে থাকে, এই কেল্লাতে আজ পর্যন্ত হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ জীন
বসবাস করে । এছাড়াও বাহলা নামক এই ভয়ানক কেল্লা এবং এই শহরের আরো অন্যান্য জিনিস,
যেগুলো ওমান দেশে ভীষন বিখ্যাত ।
অনুসারে এই কেল্লাকে ১২ অথবা ১৩ শতাব্দীর সময় ভানু নিবান নামক এমন একটি কাফেলা
তৈরি করেছিল, যারা এই এলাকাটি তখন শাসন করতো । কিন্তু এই শহরের বসবাসকারী মানুষজন
আজও এমনটি বিশ্বাস করে থাকে, এই কেল্লাতে আজ পর্যন্ত হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ জীন
বসবাস করে । এছাড়াও বাহলা নামক এই ভয়ানক কেল্লা এবং এই শহরের আরো অন্যান্য জিনিস,
যেগুলো ওমান দেশে ভীষন বিখ্যাত ।
আর যে কারণে এই পৃথিবীর মানুষ এই কেল্লা এবং এই স্থানটিকে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর স্থান
হিসেবে মনে করে থাকে । এর সঙ্গে সঙ্গে এ শহরে যে কথাটি সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত সেটি
হল, এই শহরে কোন ঘরে হঠাৎ করেই আগুন লেগে যায় । আর সে কারণে আশপাশের মানুষরাও
খুবই হতভম্ব হয়ে যায় । কিন্তু যখন কোন ব্যাক্তি এই আগুনের সম্বন্ধে কথা বলে, তখন
তারা সব সময় আওয়াজকে নিচু করে দেয় । অর্থাৎ আস্তে আস্তে বলে । কেননা তাদের একটি
ধারনা যে, যখন আমরা এই আগুনের সম্বন্ধে কথা বলি, তখন তারাও আমাদের কথা শুনে থাকে
। আর হতেও পারে এর ফলে তারা আমাদের অন্য কোন লোকসান করে দিবে ।
হিসেবে মনে করে থাকে । এর সঙ্গে সঙ্গে এ শহরে যে কথাটি সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত সেটি
হল, এই শহরে কোন ঘরে হঠাৎ করেই আগুন লেগে যায় । আর সে কারণে আশপাশের মানুষরাও
খুবই হতভম্ব হয়ে যায় । কিন্তু যখন কোন ব্যাক্তি এই আগুনের সম্বন্ধে কথা বলে, তখন
তারা সব সময় আওয়াজকে নিচু করে দেয় । অর্থাৎ আস্তে আস্তে বলে । কেননা তাদের একটি
ধারনা যে, যখন আমরা এই আগুনের সম্বন্ধে কথা বলি, তখন তারাও আমাদের কথা শুনে থাকে
। আর হতেও পারে এর ফলে তারা আমাদের অন্য কোন লোকসান করে দিবে ।
এছাড়াও বাহলুল শহরের বসবাসকারী মানুষজন আরো অনেক কিছু দাবি করে থাকে । তাদের কথা
অনুসারে এখানে এমন একটি গাছ আছে যে গাছকে হাজারো বছরের পুরনো মনে করা হয় । এ
অঞ্চলের মানুষরা বলে থাকেন যে হাজার বছর আগে আমাদের এই অঞ্চলে কালোজাদুর ভিশন
প্রভাব ছিল ।
অনুসারে এখানে এমন একটি গাছ আছে যে গাছকে হাজারো বছরের পুরনো মনে করা হয় । এ
অঞ্চলের মানুষরা বলে থাকেন যে হাজার বছর আগে আমাদের এই অঞ্চলে কালোজাদুর ভিশন
প্রভাব ছিল ।
এই কালো যাদু এতটাই বেশি প্রভাব বিস্তার করে ফেলেছিল যে, একজন মানুষকে এই কালো
জাদুর শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ড পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল । কিন্তু সেই ব্যক্তি মারা
আওয়ার আগে এই গাছটিতে ব্ল্যাক ম্যাজিক করে রেখেছিল ।
জাদুর শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ড পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল । কিন্তু সেই ব্যক্তি মারা
আওয়ার আগে এই গাছটিতে ব্ল্যাক ম্যাজিক করে রেখেছিল ।