আসল সোনা চেনার ঘরোয়া উপায়
আসল সোনা চেনার ঘরোয়া উপায়
যে সোনা কিনছেন সেটা সত্য স্বর্ণ কিনতে গিয়ে বা স্বর্ণের গহনা বানাতে গিয়ে
স্বর্ণকারদের ফাঁদে পড়ে নকল সোনা কিনে ফেলেছেন না তো । খাঁটি সোনা চেনার আসলে
একটু কঠিন ব্যাপার, কারণ আমাদের শপিং এর বিভিন্ন অভিজ্ঞতা থাকলেও সচরাচর সোনা
কিনতে গেলেও একটু হিসেব করতে হয় । অনেকের সাধ্যের বাইরে যা কিছুই হোক না কেন
খাঁটি সোনা চেনার দরকার । বিয়ে জন্মদিন প্রিয়জনের জন্য যে কোন উপহার হতে পারে
অবাক করার একটি বিষয়। অনেকে খরচ বাঁচাতে গিয়ে স্বর্ণকারদের ফাঁদে পড়ে নকল সোনা
কিনে ফেলেন । আসুন জেনে নেই খাঁটি সোনা চেনার কিছু সহজ ঘরোয়া উপায় ।
স্বর্ণকারদের ফাঁদে পড়ে নকল সোনা কিনে ফেলেছেন না তো । খাঁটি সোনা চেনার আসলে
একটু কঠিন ব্যাপার, কারণ আমাদের শপিং এর বিভিন্ন অভিজ্ঞতা থাকলেও সচরাচর সোনা
কিনতে গেলেও একটু হিসেব করতে হয় । অনেকের সাধ্যের বাইরে যা কিছুই হোক না কেন
খাঁটি সোনা চেনার দরকার । বিয়ে জন্মদিন প্রিয়জনের জন্য যে কোন উপহার হতে পারে
অবাক করার একটি বিষয়। অনেকে খরচ বাঁচাতে গিয়ে স্বর্ণকারদের ফাঁদে পড়ে নকল সোনা
কিনে ফেলেন । আসুন জেনে নেই খাঁটি সোনা চেনার কিছু সহজ ঘরোয়া উপায় ।
22 ক্যারেট সোনা চেনার উপায় কি
আসল সোনা আসলে 24 ক্যারেটের সোনা। তবে 24 ক্যারেটের সোনার দিয়ে গহনা তৈরি হয় না
। কারণ সেটা এত নরম হয় যে গয়না তৈরি করা সম্ভব হয় না । গয়না তৈরীর জন্য মূলত
22 ক্যারেট সোনা ব্যবহার করা হয় । যার মধ্যে 91 দশমিক 66 শতাংশ সোনা থাকে ।
। কারণ সেটা এত নরম হয় যে গয়না তৈরি করা সম্ভব হয় না । গয়না তৈরীর জন্য মূলত
22 ক্যারেট সোনা ব্যবহার করা হয় । যার মধ্যে 91 দশমিক 66 শতাংশ সোনা থাকে ।
সোনা লোহা মেশানো
সোনায় যদি লোহা মেশানো থাকে তাহলে চুম্বক ধরলে সেটা টেনে নেবে । সোনায় লোহা আছে
কিনা তা চুম্বক ব্যবহার করে অবশ্যই আপনি পরখ করে নিতে পারেন ।
কিনা তা চুম্বক ব্যবহার করে অবশ্যই আপনি পরখ করে নিতে পারেন ।
রাসায়নিক ও এসিড সোনা পরিক্ষা
বাজারে কিছু রাসায়নিক এবং এসিড আছে । যেগুলো ব্যবহার করে সোনার গুণগত মান যাচাই
করা সম্ভব । রাসায়নিক খাটিসোনার সংস্পর্শে এলে কোনরকম বিক্রিয়া হয় না । কিন্তু
যদি নকল সোনা বা খাত শোনাতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় তাহলে সেখানে রাসায়নিক
বিক্রিয়া ঘটবে এবং সেটার ক্ষয় হবে ।
করা সম্ভব । রাসায়নিক খাটিসোনার সংস্পর্শে এলে কোনরকম বিক্রিয়া হয় না । কিন্তু
যদি নকল সোনা বা খাত শোনাতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় তাহলে সেখানে রাসায়নিক
বিক্রিয়া ঘটবে এবং সেটার ক্ষয় হবে ।
হোয়াইট ভিনেগার দিয়ে আসল সোনা পরিক্ষা
একটা গ্লাসে কিছু পরিমাণ হোয়াইট ভিনেগার নিয়ে । তার মধ্যে সোনার গহনা টি 15
মিনিট ডুবিয়ে রাখুন । তারপর ক্লাস থেকে বের করে নিন, যদি খাঁটি স্বর্ণ হয় সেটা
আগের মত চকচকে থাকবে । আর যদি নকল হয় তাহলে দেখবেন তার উজ্জ্বলতা হারাবে ।
মিনিট ডুবিয়ে রাখুন । তারপর ক্লাস থেকে বের করে নিন, যদি খাঁটি স্বর্ণ হয় সেটা
আগের মত চকচকে থাকবে । আর যদি নকল হয় তাহলে দেখবেন তার উজ্জ্বলতা হারাবে ।
সাদা চিনে মাটির প্লেট আসল সোনা পরিক্ষা
চিনে মাটির একটা প্লেট এর সাহায্যে আপনি সোনা যাচাই করতে পারেন । সোনার গয়না
চিনে মাটির প্লেটে ঘষে দেখুন । যদি প্লেটের উপর কালো দাগ পড়ে, তাহলে বুঝতে হবে
সোনা নকল আর যদি হালকা সোনালি রং করে তাহলে বুঝতে হবে সেটা আসল সোনা ।
চিনে মাটির প্লেটে ঘষে দেখুন । যদি প্লেটের উপর কালো দাগ পড়ে, তাহলে বুঝতে হবে
সোনা নকল আর যদি হালকা সোনালি রং করে তাহলে বুঝতে হবে সেটা আসল সোনা ।
দুই গ্লাস পানি মাধ্যমে সোনা পরিক্ষা
একটা গভীর পাত্রের মধ্যে দুই গ্লাস পানি নিন । সেই পাত্রে কিনে আনা সোনার গয়না
ফেলে দেখুন । সেটা আসছে কিনা যদি আসে তাহলে বুঝতে হবে সেটা নকল সোনা । আসল সোনা
পানিতে ভাসবে না ।
ফেলে দেখুন । সেটা আসছে কিনা যদি আসে তাহলে বুঝতে হবে সেটা নকল সোনা । আসল সোনা
পানিতে ভাসবে না ।
কামড় দিয়ে সোনা পরিক্ষা
হালকা কামড় দিয়ে ধরে থাকুন সোনাটি । যদি না হয় তাহলে সোনা উপড় কামড়ানোর হালকা
দাগ পড়ে তাহলে সেটা আসল সোনা । আর যদি নকল সোনা হয় তাহলে দাগ পড়বে না ।
দাগ পড়ে তাহলে সেটা আসল সোনা । আর যদি নকল সোনা হয় তাহলে দাগ পড়বে না ।
ঘামের সংস্পর্শ দিয়ে সোনা পরিক্ষা
ঘামের মাধ্যমে কিন্তু আমরা খাটিসোনার পরীক্ষা করতে পারি । সেটা হচ্ছে গ্রামের
সংস্পর্শে এলে ও আসল সোনাতে কখনোই ঘামের গন্ধ ধরে না । যদি ঘামের গন্ধ ধরে তাহলে
বুঝতে হবে এটি খাঁটি সোনার গহনা নয় । ধরুন আপনি একটি সোনার গহনা ব্যবহার করছেন,
আপনি ঘেমে যাচ্ছেন খুলে রেখে দিলেন । পরে দেখলেন ঐ গহনার মধ্যে আপনি ঘামের গন্ধ
পাচ্ছেন, তার মানে এই সোনাটি খাঁটি সোনার গহনা নয় ।
সংস্পর্শে এলে ও আসল সোনাতে কখনোই ঘামের গন্ধ ধরে না । যদি ঘামের গন্ধ ধরে তাহলে
বুঝতে হবে এটি খাঁটি সোনার গহনা নয় । ধরুন আপনি একটি সোনার গহনা ব্যবহার করছেন,
আপনি ঘেমে যাচ্ছেন খুলে রেখে দিলেন । পরে দেখলেন ঐ গহনার মধ্যে আপনি ঘামের গন্ধ
পাচ্ছেন, তার মানে এই সোনাটি খাঁটি সোনার গহনা নয় ।
এভাবে আপনি ঘরোয়া পদ্ধতিতে বাড়িতেই নিজে নিজেই খাঁটি সোনা যাচাই করতে পারবেন ।
আপনি নিশ্চিত হওয়ার জন্য এখানে উল্লেখিত অনেকগুলো পদ্ধতির মধ্যে একাধিক পদ্ধতির
ব্যবহার করলে নিশ্চিত হতে পারবেন যে, বিষয়টি খাঁটি নাকি ভেজাল তার মধ্যে সবচেয়ে
পরীক্ষিত হচ্ছে রাসায়নিক এসিড নাইট্রিক এসিড ব্যবহার করা হয় । এছাড়াও অনেক
ধরনের রাসায়নিক আছে যেগুলোর মাধ্যমে সোনা কত ক্যারেট এর সেটা পর্যন্ত বোঝা যায়
।
আপনি নিশ্চিত হওয়ার জন্য এখানে উল্লেখিত অনেকগুলো পদ্ধতির মধ্যে একাধিক পদ্ধতির
ব্যবহার করলে নিশ্চিত হতে পারবেন যে, বিষয়টি খাঁটি নাকি ভেজাল তার মধ্যে সবচেয়ে
পরীক্ষিত হচ্ছে রাসায়নিক এসিড নাইট্রিক এসিড ব্যবহার করা হয় । এছাড়াও অনেক
ধরনের রাসায়নিক আছে যেগুলোর মাধ্যমে সোনা কত ক্যারেট এর সেটা পর্যন্ত বোঝা যায়
।