Info

ইউটিউবে কিভাবে ভিউ বাড়বে – ভিডিও ভাইরাল করার উপায়

ইউটিউব অটো ভিউ, ইউটিউবে ভিউ হচ্ছে না কেন, ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করবো কিভাবে, ভিউ মানে কি, ইউটিউবে কী কী বিষয়ে ভিডিও তৈরী করলে ভালো হবে, ইউটিউবে কোন ভিডিও বেশি দেখে, ইউটিউবে ভিডিও, ইউটিউবে সব থেকে বেশি কি সার্চ করা হয়, বাংলাদেশে ইউটিউবে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা কীওয়ার্ড, ইউটিউবে কী কী বিষয়ে ভিডিও তৈরী করলে ভালো হবে, কোন ধরনের ভিডিও মানুষ বেশি দেখে, সফল ইউটিউবার হওয়ার টিপস, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ভিউ পাওয়া গান, ইউটিউবে ভিডিও, কোন ধরনের ইউটিউব চ্যানেল বেশি জনপ্রিয়, ইউটিউবে ভিউ হচ্ছে না কেন, ইউটিউব চালু হচ্ছে না কেন, কিভাবে ইউটিউবে ভিউ বাড়বে, ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সঠিক সময়, ইউটিউবে ভিডিও বানানোর আইডিয়া, ইউটিউব বন্ধ হয়ে গেছে,
ইউটিউব SEO এমন Important বিষয় যা সঠিক ভাবে করতে না পারলে । কোন দিন আপনি
youtube সফল হতে পারবেন না । অনেক ইউটিউবার আছেন যারা চ্যানেলে রেগুলার ভিডিও
দেওয়ার পরেও চ্যানেলে ভিউ আসছে না, চ্যানেল Grow হচ্ছে না । অনেকে ১০০+ ভিডিও
পাবলিশ করার পরেও চ্যানেল Grow হচ্ছে না । অনেক কারণ থাকার জন্য আপনার চ্যানেল
ঠিক মতো Grow হচ্ছে না । এই কারণ গুলো জানা আপনাদের খুব জরুরী নয়তো আপনার
চ্যানেলে ভিউ হবে না । এই সম্যসা গুলোর সমাধান না করলে আগামী দিনে আপনার ভিডিওতে
কোন দিন ভিউ এবং ভাইরাল হবে না । এই পোষ্টে আমি সেই সম্যসার কারণ গুলো বা ভুল
গুলো ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব ।

১। Inappropiate Title বা সঠিক টাইটেল না দেওয়াঃ

অনেক নতুন ইউটিউবার আছে যারা সঠিক ভাবে টাইটেল দেন না । কি-ওয়ার্ড রিচার্জ না
করে, যেমন খুশি টাইটেল দিয়ে দিলেন তাহলে কিন্তু হবে না । সঠিক টাইটেল না, দেওয়ার
কারণে ভিডিও র‍্যাংক করবে না । টাইটেল টা ইংরেজিতে দিলে ভালো হয় কারন সেই ভিডিও
র‍্যাংক বেড়ে যাওয়ার চাঞ্চ বেশি থাকে । টাইটেল একমাত্র জিনিস আপনার ভিডিওকে এগিয়ে
নিয়ে যায় । SEO জন্য মেন Important Roll টাইটেল সেই জন্য সঠিক টাইটেল দেওয়া খুব
Important । এটা কোন সময় মিস্টেক করা যাবে না । এই রকম অনেকে আছে যারা বিভিন্ন
রকমের টাইটেল দিয়ে দেয় বাংলা ইংরেজি অনেক রকমের এবং কেউ আছে হ্যাস# ট্যাগ দিয়ে
ভর্তি করে ফেলে এবং নিজের চ্যানেলের নাম দিয়ে দেয় টাইটেলে ।

২। Inappropiate Tags বা সঠিক ট্যাগ না দেওয়াঃ

অনেকে তো Tag কে Important মনে করেন না । অনেক ইউটিউবার আছে নিজের ইচ্ছা মতো Tag
দিয়ে দিল । কোন Tag রিচার্জ করল না কেউ কেউ তো কোন ট্যাগ দেয় না । এই রকম করলে
হবে না । Tag আপনার ভিডিওকে র‍্যাংক করানোর জন্য খুব Important । সেই জন্য খেয়াল
রাখবেন Tag সঠিক ভাবে রিচার্জ করে দিতে।

৩। Inappropiate Thumbnail – অনুপযুক্ত থাম্বনেইলঃ

ইউটিউব Thumbnail এমন একটা Important বিষয় যা সঠিক ভাবে দিতে না পারলে আপনার
চ্যানেল কোনদিন রেংক করবে না । মানুষ কিন্তু আপনার ভিডিও তে আগে ঢুকে দেখে না, যে
ভিডিওতে কি আছ । মানুষ Thumbnail দেখে ভিডিওতে ক্লিক করে । সঠিক Thumbnail না,
দেওয়ার দুটি করণ আছে তা হলঃ-

(ক) খারাপ থাম্বেল না দেওয়াঃ-

অনেকে আছে খারপ ছবি Thumbnail দিয়ে দেয় । মেয়ের ছবি বুক খোলা মেয়ের ছবি এই মতো
বিভিন্ন ধরনের ছবি দিয়ে দেয় । এই মত করলে হবে না । এগুলো করলে ইউটিউব আপনার ভিডিও
রেংক কমে দিবে এবং মনিটাইজেশন দিবে না । চ্যানেল ব্যান্ড করে দিবে । সেই জন্য
সঠিক youtube Thumbnail দিতে হবে ।

(খ) কাষ্টম Thumbnail না দেওয়াঃ-

অনেকে আছে ভিডিও অনুযায়ি Thumbnail দেয় না । যার কারণে মানুষ আপনার ভিডিতে ক্লিক
করে না । আপনি একটা ভিডিও বানালেন কিন্তু সেই ভিডিও অনুযায়ি Thumbnail না দিয়ে
অন্য থাম্বেল দিয়ে দিলেন । Thumbnail এমন একটা জিনিস আপনার ভিডিও না দেখে মানুষ
যেন বুঝতে পারে ভিডিও মধ্যে কি আছে । এই মতো কাষ্টম Thumbnail বানিয়ে দিতে হবে ।
তাহলে আপনার ভিডিও রেংক করবে । সেই জন্য নিজের কন্টেন্ট অনুযায়ি Thumbnail দিতে
হবে ।

৪। Excessive Social Media Share – ফেজবুকে সেয়ার না করাঃ

অনেকে ভিডিও আপলোড করার পর লিঙ্ক বিভিন্ন Social Media Share করে থাকি যেমন
ফেজবুক,ইমু,whatsaap আরও বিভিন্ন জায়গায় লিঙ্ক সেয়ার করলে কিন্তু অনেক ভিউ বেড়ে
যায় । আমরা যখন বন্ধু বান্ধবদের মাঝে বা সোশ্যাল মিড়িয়াতে লিঙ্ক সেয়ার করি সবাই
কিন্তু ভিডিও দেখে না । ১০% মানুষ যদি ভিডিও দেখে সেটা শুধু আপনার জন্য দেখে,
আপনার কন্টেন্টের জন্য কিন্তু দেখে না । আপনার ভিডিও দেখার ইচ্ছা নাই শুধু আপনার
মুখের দিকে দেখে শুধু ভিডিও দেখে । যারা দেখে তারা কিন্তু ফুল ভিডিও দেখে না ।
তখন কিন্তু ভিডিও Audience dur­a­tion কমে যায় । তখন আপনার ভিডিও রেংক কমে যায় ।
এই জন্য লিঙ্ক সেয়ার করা যাবে না ।

৫। Watching Your Own Content – নিজের ভিডিও নিজে দেখাঃ

আপনি আপনার ভিডিও আপলোড করার পর নিজের ডিভাইজ থেকে বা নিজের পরিবারের মোবাইল থেকে
ভিডিও বার বার দেখছেন। এটা কিন্তু ভুলেও করবেন না কারন, আপনি যখন একই ডিভাইজ থেকে
বার বার ভিডিও দেখতে আছেন ইউটিউব কিন্তু সব দেখতে পারবে , আপনার আইপি নাম্বার
দিয়ে আপনি কিন্তু তারা ঠিকি বুঝতে পারবে । ইউটিউব কিন্তু এই পুরো বিষয়টিকে
ভালোভাবে নিচ্ছে না তো এজন্যই ভিডিওটিকে LOW কোয়ালিটি প্লেব্যাক এর আওতায় ধরে
নিচ্ছে। সেই জন্য নিজের ভিডিও বার বার দেখা যাবে না ।

৬। Upload Time – ভিডিও দেওয়ার সঠিক সময়ঃ

আমরা অনেকেই এই ভুল টা বেশি করে থাকি সেটা হচ্ছে সঠিক সময়ে ভিডিও পাবলিশ না করা ।
যখন তখন ভিডিও Upoload করলে কিন্তু হবে না । ধরুন আপনি রাত ১টার সময় ভিডিও পাবলিশ
করে দিলেন তখন আপনার ভিডিও দেখার জন্য কেউ বসে থাকবে না । তাই জন্য সঠিক সময়ে
ভিডিও দিতে হবে । আপনার ভিডিও অনুযায়ি বড় বড় চ্যানেল ফলো করুন দেখুন তারা কখন
ভিডিও পাবলিশ করছে তখন আপনিও পাবলিশ করে ফেলুন তাহলে দেখবেন আপনার ভিডিওতে ভিউ
হচ্ছে । এবং আপনার ভিডিও রেংক হয়ে যাবে । সেই জন্য সঠিক সময়ে ভিডিও পাবলিশ করতে
হবে ।

৭। Upload Freequency – নিয়মিত ভিডিও পাবলিশঃ

অনেকে এমন আছে পর পর পাঁচ দিনে টা ভিডিও দিল । তাঁর পর ভিডিও দেওয়া বন্ধ করে দিল
। এই রকম করলে হবে না । আপনাকে একটা রুটিন ভাবে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে যেতে হবে
। ২দিন পর পর ভিডিও নিয়মিত আপলোড করতে থাকুন । আপনি যদি সপ্তাহে ১টা করে ভিডিও
দেন তাহলে ধারাবাহিক ভাবে ভিডিও দিতে হবে । তাহলে দেখবেন আপনার ভিডিওতে অনেক ভিউ
হবে , চ্যানেল রেংক করবে ।

৮। Spamming Youtube Comment – অন্যের চ্যানেলে লিঙ্ক দেওয়াঃ

spamming youtube comment বলতে কি অন্যের ভিডিও কমেন্টে গিয়ে sub4sub বলা । নিজের
চ্যানেলের লিঙ্ক সেয়ার করা , সবাক্রাইব করতে বলা , আপনারা আমার ভিডিও দেখুন । এক
কথায় sub4sub । ইউটিউবে এগুলো করলে কিন্তু আপনার চ্যানেল বন্ধ করে দিবে । ইউটিউব
কিন্তু policy তে সুন্দর করে বলে দিয়েছে এই sub4sub থেকে বিরত থাকতে হবে ।

৯। Bad Audio – অডিও সাউন্ড খারাপঃ

এই বেপার টা খুব কম মানুষ গুরুত্ব দেয় । আপনি যে ভিডিও বানাচ্ছেন সেই ভিডিও অডিও
যদি ক্লিয়ার না হয় আপনার কথা যদি ঠিক ঠাক শোনা না যায় backgrund এ বিভিন্ন রকমের
শব্দ শোনা যায় । তাহলে কিন্তু Audience আপনার ভিডিও শুনবে না । সেই জন্য ভালো
মাইক ইউজ করুন । অডিও খারাপ হলে আপনার ভিডিও আর দেখতে চাইবে না । তখন চ্যানেলের
রেংক কমে যাবে । সেই জন্য অডিও দিকে বেশি নজর দিবেন ।

১০। Poor Content Quality – নিম্ন মানের কন্টেন্টঃ

এই ব্যাপার যদি হয় আপনি যা করার করুন আপনার ভিডিও Grow হবে না ভিউ হবে না আর
সেখান থেকে আপনি ভবিষ্যতে কিছু করতে পারবেণ না । ধরুন আপনি একটা ভিডিও আপলোড
করলেন ভিডিওটি যে ক্যাটাগরির হোক এই ভিডিও রকমের ভিডিও কিন্তু আপনি একা আপলোড
করছেন না । অন্য সবাই সেই ভিডিও দিতে পারে । এবং তারা ভালো ভালো ইনফরমেশন দিচ্ছে
সেই ভিডিওতে । এখন যদি আপনার ভিডিও থেকে ভালো কোন তথ্য না পায় তাহলে কিন্তু আপনার
ভিডিও আর তারা দেখবে না । আপনার কন্টেন্টের কোয়ালিটি কিন্তু তাদের চেয়ে ভালো হতে
হবে তাহলে । আপনি ছাড়াও কিন্তু অনেক বড় বড় ইউটিউবার আছে তাদের ভিডিও দেখবে আপনার
ভিডিও কেন দেখবে । আপনি যতই ভালো থাম্বেল দেন যদি আপনার ভিডিও ভালো না হয় মানুষ
আপনার ভিডিও দেখবে না । সেই জন্য ভালো কন্টেন্ট দেওয়ার চেষ্টা করুন । তাহলে আপনার
চ্যানেল ১০০% রেংক করবে । এমন ভিডিও দিতে হবে একটা ভিডিও দেখার পর অন্য ভিডিও যেন
মানুষ আরও দেখে । তখন তারা কিন্তু আপনার চ্যানেলটি অটোম্যাটিক সাবক্রাইব করবে ।
এই ছিল আজকের পোস্ট এই সম্যসা গুলো সমাধান করুন আর দেখুন একদিনে আপনার চ্যানেলে
হাজার হাজার সবাক্রাইব হবে । পোস্টটি কেমন লেগেছে কমেন্ট করে জানাবেন । ধন্যবাদ
tag…
ইউটিউব অটো ভিউ, ইউটিউবে ভিউ হচ্ছে না কেন, ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করবো কিভাবে, ভিউ
মানে কি, ইউটিউবে কী কী বিষয়ে ভিডিও তৈরী করলে ভালো হবে, ইউটিউবে কোন ভিডিও বেশি
দেখে, ইউটিউবে ভিডিও, ইউটিউবে সব থেকে বেশি কি সার্চ করা হয়, বাংলাদেশে ইউটিউবে
সবচেয়ে বেশি সার্চ করা কীওয়ার্ড, ইউটিউবে কী কী বিষয়ে ভিডিও তৈরী করলে ভালো
হবে, কোন ধরনের ভিডিও মানুষ বেশি দেখে, সফল ইউটিউবার হওয়ার টিপস, বিশ্বের
সবচেয়ে বেশি ভিউ পাওয়া গান, ইউটিউবে ভিডিও, কোন ধরনের ইউটিউব চ্যানেল বেশি
জনপ্রিয়, ইউটিউবে ভিউ হচ্ছে না কেন, ইউটিউব চালু হচ্ছে না কেন, কিভাবে ইউটিউবে
ভিউ বাড়বে, ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সঠিক সময়, ইউটিউবে ভিডিও বানানোর আইডিয়া,
ইউটিউব বন্ধ হয়ে গেছে,