২৬ শে মার্চ এর উপস্থিত বক্তৃতা
২৬শে মার্চ – মহান স্বাধীনতা উপলক্ষে আজকে আমি আপনাদের জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত
বক্তৃতা দেওয়ার নমুনা দিলামঃ
বক্তৃতা দেওয়ার নমুনা দিলামঃ
২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য
আমি আমার বক্তব্যের শুরুতেই আজকের অনুষ্ঠানের সম্মানিত সভাপতি, সম্মানিত প্রধান
অতিথি, বিশেষ অতিথি, সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ এবং মঞ্চের সম্মুখে উপবিষ্ট সুধীজন
সবাইকে জানাচ্ছি আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
অতিথি, বিশেষ অতিথি, সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ এবং মঞ্চের সম্মুখে উপবিষ্ট সুধীজন
সবাইকে জানাচ্ছি আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লক্ষ প্রাণের দান, জীবন দিয়ে রাখবো দেশের স্বাধীনতার মান ।
আজ সেই মহান মানুষটির কথা খুব মনে পড়ছে। যিনি পাকিস্তানি শাসনামলে দীর্ঘ ১২
বছরেরও বেশি সময় কারাগারের অভ্যন্তরে থেকে, কয়েকবার ফাঁসির কাষ্ঠের মুখোমুখি
হয়ে, অসংখ্য মিথ্যা মামলায় অসংখ্যবার কারাবরণ করার পরও এ দেশের স্বাধীনতার
আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ।
বছরেরও বেশি সময় কারাগারের অভ্যন্তরে থেকে, কয়েকবার ফাঁসির কাষ্ঠের মুখোমুখি
হয়ে, অসংখ্য মিথ্যা মামলায় অসংখ্যবার কারাবরণ করার পরও এ দেশের স্বাধীনতার
আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ।
তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান । যার
অপরিসীম সাহস, দৃঢ়চেতা মনোভাব ও আপোষহীন নেতৃত্ব পরাধীন বাঙালি জাতিকে সংগ্রামী
হওয়ার প্রেরণা যুগিয়েছিল।
অপরিসীম সাহস, দৃঢ়চেতা মনোভাব ও আপোষহীন নেতৃত্ব পরাধীন বাঙালি জাতিকে সংগ্রামী
হওয়ার প্রেরণা যুগিয়েছিল।
২৬ শে মার্চ এর বক্তৃতা
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙ্গালীদের ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে তুলে
স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মরণপণ সশস্ত্র যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে
পড়তে শক্তি ও সাহস যুগিয়েছিল ।
স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মরণপণ সশস্ত্র যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে
পড়তে শক্তি ও সাহস যুগিয়েছিল ।
আজ মহান ২৬ শে মার্চ, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালির
অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পাকিস্তানি
হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন ।
অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পাকিস্তানি
হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন ।
২৫শে মার্চ কাল রাতে যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা চালায় তার পরপরই
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতারের পূর্ব মুহূর্তে বাঙালি জাতিকে
পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত করতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতারের পূর্ব মুহূর্তে বাঙালি জাতিকে
পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত করতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন ।
বিশ্বের মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ।
জাতির পিতার আহবানে সাড়া দিয়ে বাংলা সর্বস্তরের জনগণ জাতি, ধর্ম, বর্ণ
নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে । দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী
গৌরবোজ্জ্বল সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও ২ লক্ষ মা বোনের
সম্ভ্রমহানের বিনিময়ে বাংলার জনঘন অর্জন করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ।
নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে । দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী
গৌরবোজ্জ্বল সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও ২ লক্ষ মা বোনের
সম্ভ্রমহানের বিনিময়ে বাংলার জনঘন অর্জন করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন, তাই যে আশা-আকাঙ্ক্ষা ও ত্যাগের
বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল তা যদি আমরা রক্ষা করতে চাই তবে অবশ্যই আমাদের
দেশকে ভালবাসতে হবে যার যার জায়গা থেকে দেশের জন্য কাজ করতে হবে ।
বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল তা যদি আমরা রক্ষা করতে চাই তবে অবশ্যই আমাদের
দেশকে ভালবাসতে হবে যার যার জায়গা থেকে দেশের জন্য কাজ করতে হবে ।
আমরা যদি সৎ হই দুর্নীতিমুক্ত হই নিজে নিজে জায়গা থেকে নিজের দায়িত্ব
সুচারুভাবে পালন করি তবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা ও
দারিদ্র্যমুক্ত অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো ।
সুচারুভাবে পালন করি তবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা ও
দারিদ্র্যমুক্ত অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো ।
ধন্যবাদ সবাইকে ।