বশিকরণ

যে কোন মেয়ে বশিকরন করার পরিক্ষিত মন্ত্র

যে কোন মেয়ে বশিকরন করার পরিক্ষিত মন্ত্র

যেকোন মেয়ে বা ছেলেকে আপনি যদি ভালোবাসেন কিন্তু সে আপনাকে ভালোবাসে না । অথবা
আপনার স্ত্রী আপনার কাছে থেকে বাবার বাড়ী গিয়ে আর ফিরে আসতে চাচ্ছে না। তাহলে
আপনি দূর থেকে বশ করে আপনার কাছে নিয়ে আসতে পারবেন । 

আপনি যদি আপনার ভালোবাসার মানুষকে পছন্দ করেন কিন্তু সে আপনাকে পছন্দ করে না ।
তাহলে আপনি দূর থেকে বশ করার দোয়া বা মন্ত্র প্রয়োগ করে তাকে বশিকরণ করতে পারেন ।

দুষ্টা স্ত্রী বশীকরণ করার ফুল পড়া মন্ত্র

ফুল পড়া কি শক্তিসে রানী ।

করতো হ্যায় মেহেরবানী ।।

নরসিংহের মন্ত্র বরে ।

এই ফুল দিনু পড়ে ।।

ফুল পড়িয়া দিনু উমকীর মাথায় ।

বাপ না মানে যদি শরীর শুকায় ।।

ফুলোমে মায়ীকা ভর ।

বশমে আ সত্বর ।।

কার আজ্ঞে ?

মা চমুন্ডার আজ্ঞে ।

কার আজ্ঞে ?

কাউর কামাখ্যার আজ্ঞে ।।

নিয়মঃ একটি চাপা ফুলকে উপরের মন্ত্র দ্বারা শতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া নিদ্রিত
অবস্থায় দুষ্টা স্ত্রীর খোপায় গুজিয়া দিলে সেই স্ত্রী স্বামীর বশীভূত হইতে বাধ্য

স্ত্রী বশীকরণের ধুলা পড়া মন্ত্র

ধুল ধুল ধুলকা রানী ।

শুন প্যায়ারকা বানী ।।

হাতেতে তুলিয়া নিলাম তোরে ।

মাতা জামুন্ডার নাম করে ।।

এই ধুলা ছড়ালাম উমকার অঙ্গে । 

মন কাড়িলাম সঙ্গে সঙ্গে ।

ধুলা পড়ার শক্তিতে আর ।

সে হইবে বশ আমার ।

জয় জয় চামুন্ডা মাতাকি জয় ।

জয় শ্মশান বাসিনী মহামায়াকি জয় ।।

নিয়মঃ দুষ্টা স্ত্রী যখন খালিপায়ে হাটিয়া যাইবে তখন তাহাঁর বামপদ যেখানে পড়িবে
সেই স্থানের কিঞ্চিত ধুলা সংগ্রহ করিয়া উপরের মন্ত্র দ্বারা তিনবার অভিমন্ত্রিত
করিয়া উক্ত স্ত্রীর অলক্ষ্যে তাহাঁর অঙ্গে নিক্ষেপ করিলা সে অবশ্যই বশীভুত হইবে ।

স্ত্রী বশীকরণ করার পান পড়া মন্ত্র

পান পান পান পানমে শক্তি জ্বলে ।

শ্মাশান মশান টলে পানতো শক্তি বলে ।।

পান পড়া লাগে জরুর ।

গুরুকো শক্তিসে ভরপুর ।।

পান পড়া না লাগে তো খোদাকি দুনিয়া টলে ।।

এক দো তিন তাল্লা ।

পান কি রস রসাল্লা ।।

ঈশ্বর মহাদেব কি বল ।

বাণেশ্ব‌রীকা মঙ্গল ।।

কার আজ্ঞে ?

মা কামাখ্যার আজ্ঞে ।

কার আজ্ঞে ?

বড় পীরকে আজ্ঞে ।।

নিয়মঃ একটি পান সাজিয়া উপরের মন্ত্রে সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া দুষ্টা স্ত্রীকে
খাওয়াইলে সেই স্ত্রী অবশ্যই বশীভূত হইবে ।

মেয়ে বশীকরণ করার সরিষা পড়া মন্ত্র

চল রে সরিষা কামরূপে যাই ।

অমুকের মন কাউরে ধড়কড়াই ।।

কাউরে আছে এক অতি বুড়ি ।

তাঁর খোলায় সরিষা ভাজি ।

সরিষা করে চড় চড় শুরু ।।

অমুকের মন ধড়পড়ানি ধরু ।।

কার আজ্ঞে ?

মা চামুন্ডার আজ্ঞে ।

কার আজ্ঞে ?

কাউর কামাখ্যার আজ্ঞে ।।

অমুক স্থলে যাকে বশ করবেন তাঁর নাম বলতে হবে । উপরের মন্ত্রে কিছু সরিষা লইয়া
তাহা সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া ঐ স্ত্রীর মস্তকে নিক্ষেপ করিলে সে স্বামীর বশীভুত
হইবে ।

বন্ধুরা যদি এই মন্ত্র গুলো আপনার ভালো লাগে তাহলে অব্যশই বন্ধুদের কাছে সেয়ার
করবেন। ধন্যবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *