তাবিজ লেখার নিয়ম
তাবিজ লিখকদের পালনীয় বিষয়সমূহ
মহান আল্লাহ্ তা’ইয়ালা তাঁর পবিত্র গ্রন্থ আল-কুরানের আমল সমূহ ও তাঁর পবিত্র
নাম সমুহের আমল ও তাবিজ দ্বারা মানুষ ইহলৌকিক ও পারলৌকিক কল্যাণ সাধন করতে পারে ।
তবে এ মহা কল্যাণ লাভ করার জন্য কতকগুলি বিশেষ জরুরী পালনীয় বিষয় রয়েছে । সে
বিশেষ জরুরী পালনীয় বিষয়গুলি ভালভাবে জেনে তদনুযায়ী আমল করতে পারলে আল্লাহ তায়ালা
অব্যশই সুফল প্রদান করবেন । আর এর বিপরীত কার্য করলে তাতে কোনরূপ ফল লাভ করা যাবে
না বরং সমূহ ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে । এ জন্যই তাবিজ লিখন, তদবীর আমলকারীদের সে
বিষয়ে জ্ঞানার্জন করত যোগ্যতা লাভ করে এ কাজে হাত দেয়া উচিত ।
নাম সমুহের আমল ও তাবিজ দ্বারা মানুষ ইহলৌকিক ও পারলৌকিক কল্যাণ সাধন করতে পারে ।
তবে এ মহা কল্যাণ লাভ করার জন্য কতকগুলি বিশেষ জরুরী পালনীয় বিষয় রয়েছে । সে
বিশেষ জরুরী পালনীয় বিষয়গুলি ভালভাবে জেনে তদনুযায়ী আমল করতে পারলে আল্লাহ তায়ালা
অব্যশই সুফল প্রদান করবেন । আর এর বিপরীত কার্য করলে তাতে কোনরূপ ফল লাভ করা যাবে
না বরং সমূহ ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে । এ জন্যই তাবিজ লিখন, তদবীর আমলকারীদের সে
বিষয়ে জ্ঞানার্জন করত যোগ্যতা লাভ করে এ কাজে হাত দেয়া উচিত ।
মনে রাখতে হবে যে, প্রতিটি কাজেই কিছু কিছু নিয়ম-কানুন এবং পূর্ব শর্ত থাকে ।
বিশেষ করে ধর্মীয় কাজের জন্য পাক পবিত্রতা পানাহারে সতর্ক থাকা । এবং ইবাদত
বান্দেগীর প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হয় ।
বিশেষ করে ধর্মীয় কাজের জন্য পাক পবিত্রতা পানাহারে সতর্ক থাকা । এবং ইবাদত
বান্দেগীর প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হয় ।
হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেছেন- তোমাদের পানাহারে পবিত্রতা অবলম্বন কর, তা
হলেই তোমাদের দোয়া কবুল হবে ।
হলেই তোমাদের দোয়া কবুল হবে ।
বর্ণিত আছে- এক গ্রাস হারাম খাদ্য পেটে গেলে চল্লিশ দিন পর্যন্ত তাঁর দোয়া
আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না এবং ক্বলব অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে । বুযুর্গগণ
বলেছেন- আমলকারীর সকল বিষয়েই সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় না । কাজ করতে বসে যদি
অলসতা আসে তবে তাঁর একাগ্রতা কোথায় থাকে । ফলে তাঁর শ্রম বৃথা যায় ।
আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না এবং ক্বলব অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে । বুযুর্গগণ
বলেছেন- আমলকারীর সকল বিষয়েই সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় না । কাজ করতে বসে যদি
অলসতা আসে তবে তাঁর একাগ্রতা কোথায় থাকে । ফলে তাঁর শ্রম বৃথা যায় ।
মিথ্যা কথা বলা হতে বিরত থাকতে হবে । কারণ মিথ্যা বললে তাঁর কথা এবং আমল কোন দিনই
ক্রিয়াশীল হতে পারে না । বেশী বেশী করে রোযা রাখবে । হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
এরশাদ করেছেন রোযাদারের দোয়া কখনও বিফল হয় না । আমলকারীর উচিত আমল করার পূর্বে
দান খয়রাত করা । কারণ অভাবগ্রস্থকে দান করে খুশি করলে আল্লাহও খুশি হন এবং তাঁর
রহমতের সমুদ্র উত্তাল হয়ে উঠে ।
ক্রিয়াশীল হতে পারে না । বেশী বেশী করে রোযা রাখবে । হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
এরশাদ করেছেন রোযাদারের দোয়া কখনও বিফল হয় না । আমলকারীর উচিত আমল করার পূর্বে
দান খয়রাত করা । কারণ অভাবগ্রস্থকে দান করে খুশি করলে আল্লাহও খুশি হন এবং তাঁর
রহমতের সমুদ্র উত্তাল হয়ে উঠে ।
দুর্গন্ধযুক্ত কোন দ্রব্য পানাহার করে আমল করবে না । হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
এরশাদ করেছেন- দুর্গন্ধযুক্ত কোন কিছু পানাহার করে কেহ যেন আমাদের মসজিদে না আসে
। এতে ফেরেশতাগন কষ্ট পান । তাই কেহ যদি রসুন, পিয়াজ বা এ জাতীয় দুর্গন্ধযুক্ত
কোন কিছু খেয়ে আমল করে, তখন এটার মুয়াক্কেল এসে সে গন্ধে কষ্ট পায় । ফলে উপকারের
চেয়ে অপকারই বেশি হয় ।
এরশাদ করেছেন- দুর্গন্ধযুক্ত কোন কিছু পানাহার করে কেহ যেন আমাদের মসজিদে না আসে
। এতে ফেরেশতাগন কষ্ট পান । তাই কেহ যদি রসুন, পিয়াজ বা এ জাতীয় দুর্গন্ধযুক্ত
কোন কিছু খেয়ে আমল করে, তখন এটার মুয়াক্কেল এসে সে গন্ধে কষ্ট পায় । ফলে উপকারের
চেয়ে অপকারই বেশি হয় ।
অযু গোসল করে পাক-পবিত্র পোষাক পরিধান করে এবং পবিত্র স্থানে বসে আমল করবে ও
তাবীজ লিখবে । আমল করার সময় নির্জন স্থানে বসে আমল করবে । সর্বোপরি আমল করে সাথে
সাথে ফল না পেলে কখনও অধৈর্য হবে না । বরং যথাযথভাবে আমল করে যাবে, কখনও নিরাশ
হবে না । এমনও হতে পারে যে, আমল করায় কোণ প্রকার ভুলত্রুটি হচ্ছে, যে কারণে কোন
উপকার হচ্ছে না । তাই অত্যন্ত সতর্কতার সাথে আমল করতে থাকবে- অবশ্যই আল্লাহ পাক
আমল কবুল করবেন ।
তাবীজ লিখবে । আমল করার সময় নির্জন স্থানে বসে আমল করবে । সর্বোপরি আমল করে সাথে
সাথে ফল না পেলে কখনও অধৈর্য হবে না । বরং যথাযথভাবে আমল করে যাবে, কখনও নিরাশ
হবে না । এমনও হতে পারে যে, আমল করায় কোণ প্রকার ভুলত্রুটি হচ্ছে, যে কারণে কোন
উপকার হচ্ছে না । তাই অত্যন্ত সতর্কতার সাথে আমল করতে থাকবে- অবশ্যই আল্লাহ পাক
আমল কবুল করবেন ।
আমল করার আগে ও পরে অবশ্যই বেজোড় সংখ্যকবার দরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে । বর্ণিত আছে,
কোন কাজ করার আগে পরে দরূদ পাঠ না করলে দোয়া কবুল হয় না । হযরত সোলায়মান কারানী
(রহঃ) বুযুর্গদের নিকট হতে বর্ণনা করেন আল্লাহর নিকট কোন কিছু কামনা করলে আগে পরে
অবশ্যই দরূদ পাঠ করবে । কারণ আল্লাহ পাক অবশ্যই দরূদ কবুল করেন । আল্লাহর রহুমতের
নিয়ম এটা নয় যে আগে পরের দরূদ কবুল করবেন অথচ মধ্যবর্তী দোয়া কবুল করবেন না । ফলে
মধ্যবর্তী দোয়া ও আল্লাহ পাক কবুল করবেন ।
কোন কাজ করার আগে পরে দরূদ পাঠ না করলে দোয়া কবুল হয় না । হযরত সোলায়মান কারানী
(রহঃ) বুযুর্গদের নিকট হতে বর্ণনা করেন আল্লাহর নিকট কোন কিছু কামনা করলে আগে পরে
অবশ্যই দরূদ পাঠ করবে । কারণ আল্লাহ পাক অবশ্যই দরূদ কবুল করেন । আল্লাহর রহুমতের
নিয়ম এটা নয় যে আগে পরের দরূদ কবুল করবেন অথচ মধ্যবর্তী দোয়া কবুল করবেন না । ফলে
মধ্যবর্তী দোয়া ও আল্লাহ পাক কবুল করবেন ।
তাবিজ লেখার নিয়ম কানুন
সুতরাং উপরোক্ত নিয়মানুযায়ী আমল করলে আশা করা যায়, আল্লাহ পাক কবুল করবেন ।
১। আমলকারী ও তাবিজ লিখকদের সত্যভাষী হবে । আমল করা বা তাবিজ লিখার অন্ততঃ এক মাস
পূর্ব হতে আল্লাহ তায়ালার দরবারে খাটি তওবা করে মিথ্যা কথা সম্পুর্ণরূপে ছেড়ে
দিতে হবে এবং নিজের দৈনন্দিন ইবাদত ও আমল সঠিকভাবে করতে হবে ।
পূর্ব হতে আল্লাহ তায়ালার দরবারে খাটি তওবা করে মিথ্যা কথা সম্পুর্ণরূপে ছেড়ে
দিতে হবে এবং নিজের দৈনন্দিন ইবাদত ও আমল সঠিকভাবে করতে হবে ।
২। আমলকারী হালাল উপার্জিত রুজী ভক্ষণ করতে হবে । হারাম উপর্জিত মাল এমন কি
সন্দেহ জনিত মাল হতেও পুরাপুরি বিরত থাকতে হবে ।
৩। উত্তম স্বভাব-চরিত্র গঠন ও সদাচরণকারী হতে হবে ।
৪। যাবতীয় গুনাহ হতে পবিত্র থাকতে হবে । ধর্মভীরু তথা পরহেযগার লোক হওয়া
সর্ব প্রধান শর্ত ।
৫। আমলকারী ও তাবিজ লিখকদের আমল ও তাবিজের কার্যকারিতার প্রতি পরিপূর্ণ
বিশ্বাস থাকতে হবে ।
৬। আমল করা ও তাবিজ লিখার সময় পাক পবিত্র অবস্থায় থাকতে হবে ।
৭। পাক পবিত্র স্থানে ও নির্জনে বসে আমল করতে হবে ।
৮। গভীর মনোযোগ ও একাগ্রতার সাথে আমল ও তাবিজের কাজ সমাধা করতে হবে
।
৯। নির্জন স্থানে বসে আমল করবে ও তাবিজ লিখবে । নিজের দেহে সুগন্ধি মেখে নিবে ও
লোবান জ্বালাবে ।
লোবান জ্বালাবে ।
১০। আমল ও তাবিজের বিনিময়ে অর্থোপার্জনের খেয়াল রাখবে না । তবে প্রয়োজনীয়
ন্যায্য ছদকা বা হাজত আদায়ে কোন দোষ নেই ।
১১। কোন কোন ক্ষেত্রে আমল তদবীর ও তাবিজ দিতে গেলে নিজের দেহ ও বাড়ী বন্ধ
করে নিবে । যেন কোন জীন পরী বা ভূত প্রেতে ক্ষতি করতে না পারে ।
১২। তাবিজের প্রকারভেদ হিসাবে তাবিজ সমূহের চারটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে ।
যেমনঃ আতশী, বাদী, আবী ও খাকী ।
-
গায়েবী মদদ, স্বপ্ন, হাকীম বাধ্য, কৃতকার্যতা লাভ ইত্যাদি বিষয়ক তাবিজগুলি
আতশী । - প্রেম, ভালোবাসা, জবান বন্দী ইত্যাদি বিষয়ক তাবিজগুলি বাদী ।
- জেল মুক্তি, বিপদমুক্তি, মুশকিল আছান ইত্যাদি বিষয়ক তাবিজগুলী আবী ।
- শত্রু বিনাশ, যাদু-টোনা, বান ইত্যাদি বিষয়ক তাবিজগুলি খাকী ।
১৩। কোন গুরুতর আমল ও তাবিজের জন্য বিশেষ অভিজ্ঞ কামিল ও বুযুর্গ আলিম, উস্তাদ
তাহাদের অথবা পীর মাশায়েখ এর নিকট হতে অনুমতি লাভ করে নিবে । এতে তাহাদের নিকট
হতে সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে প্রয়োজনীয় উপদেশ পাওয়া যাবে এবং আবদ্ধ কার্যে
আশানুরূপ ফল দর্শিবে ।
তাহাদের অথবা পীর মাশায়েখ এর নিকট হতে অনুমতি লাভ করে নিবে । এতে তাহাদের নিকট
হতে সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে প্রয়োজনীয় উপদেশ পাওয়া যাবে এবং আবদ্ধ কার্যে
আশানুরূপ ফল দর্শিবে ।
বিভিন্ন তাবিজ লিখার ভিন্ন ভিন্ন সময়
জানা দরকার যে, মানুষের উদ্দেশ্য ও সমস্যা যেমন না ধরনের রয়েছে, উহা প্রতিকারের
তাবিজাদি ও নানা রকমের রহিয়াছে । সকল প্রকার তাবিজ একই নিয়মে বা একই সময়ে লিখলে
তাঁর ফল পাওয়া যায় না । বরং অবস্থা ভেদে তাঁর সময় ও তারিখ বেঁচে নিতে হয় । যেমনঃ
তাবিজাদি ও নানা রকমের রহিয়াছে । সকল প্রকার তাবিজ একই নিয়মে বা একই সময়ে লিখলে
তাঁর ফল পাওয়া যায় না । বরং অবস্থা ভেদে তাঁর সময় ও তারিখ বেঁচে নিতে হয় । যেমনঃ
ভালোবাসা সম্পর্কিত তাবিজ
চন্দ্র মাসের প্রথম রবিবার সূর্যোদয়ের সময় লিখতে হয় । আর সোমবারে লিখলে জোহর ও
আসরের নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে এবং শুক্রবারে লিখলে উজান বেলা লিখতে হয় ।
আসরের নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে এবং শুক্রবারে লিখলে উজান বেলা লিখতে হয় ।
বিচ্ছেদ ঘটানো তাবিজ
এ তাবিজ বাম হাত দ্বারা লিখলে ফল ভাল হয় । এটা যে কোন চন্দ্রমাসের শেষ শনিবার
প্রথম প্রহরে মঙ্গলবার দিনের শেষ ভাগে লিখতে হয় ।
প্রথম প্রহরে মঙ্গলবার দিনের শেষ ভাগে লিখতে হয় ।
বশীকরণ তাবিজ
এ জাতীয় তাবিজ লিখবার কালে মুখে গোল মরিচ রেখে নিবে এবং খুব ধীরে ধীরে
শ্বাস-প্রশ্বাস করবে । এটা ফলের রস দ্বারা লিখলে শীঘ্র কার্যোদ্ধার হয় ।
শ্বাস-প্রশ্বাস করবে । এটা ফলের রস দ্বারা লিখলে শীঘ্র কার্যোদ্ধার হয় ।
রোগ ব্যধি সংক্রান্ত তাবিজ
এ সমস্ত তাবিজ ফজরের নামাযের পরে লিখলে খুব ভাল ফল পাওয়া যায় ।
যাদু টোনা সংক্রান্ত তাবিজ
এ তাবিজগুলি সাধারণত শুক্রবার এবং সোমবার আসরের পরে লিখলে কার্যকারিতা বেড়ে যায় ।
জিন-ভূত সংক্রান্ত তাবিজ
এ সকল তাবিজ শনিবার,মঙ্গলবার কিংবা বৃহস্পতিবার ফজর অথবা এশার নামাজের বাদে
কয়েকবার চারিকুল, আয়াতুল কুরসি এবং সাতবার দরূদ শরীফ পাঠ করে লিখতে হয় ।
কয়েকবার চারিকুল, আয়াতুল কুরসি এবং সাতবার দরূদ শরীফ পাঠ করে লিখতে হয় ।
উদ্দেশ্য সফল বিষয়ক তাবিজ
এ তাবিজ লেখার পূর্বে লেখক
তেত্রিশ বার “ইয়া মুজীরু”
তেত্রিশ বার “ইয়া ক্বাদিউ”
তেত্রিশ বার “ইয়া মুসাব্বিরু”
এগারো বার দরূদ শরীফ পাঠ করে নিবে ।
অন্যান্য তাবিজ
অন্যান্য যে কোন তাবিজ লেখার কোন নির্দিষ্ট সময় নেই । আল্লাহর নাম স্মরণ করে এবং
পালনী বিষয় সমূহ পালন করে যে কোন দিন ও সময়ে লেখতে পারবে ।
পালনী বিষয় সমূহ পালন করে যে কোন দিন ও সময়ে লেখতে পারবে ।
পরিশেষে কিছু কথা
বন্ধুরা আপনারা যারা কবিরাজি করেন তারা নিরীহ মানুষের টাকা মেরে দিবেন না । আপনি
যদি সত্যি কবিরাজ হয়ে থাকেন এবং আপনার কাজ যদি সত্যি সত্যি সফল হয় তাহলে আপনাকে
মানুষের কাছে থেকে টাকা চাইতে হবে না । মানুষ আপনাকে টাকা দিবে । সৎ ভাবে মানুষের
কাছে থেকে টাকা নিবেন । কারো টাকা মেরে দিবেন না ।
যদি সত্যি কবিরাজ হয়ে থাকেন এবং আপনার কাজ যদি সত্যি সত্যি সফল হয় তাহলে আপনাকে
মানুষের কাছে থেকে টাকা চাইতে হবে না । মানুষ আপনাকে টাকা দিবে । সৎ ভাবে মানুষের
কাছে থেকে টাকা নিবেন । কারো টাকা মেরে দিবেন না ।
আর যারা রুগি তারা অনলাইনে কোন কবিরাজের কাছে থেকে কাজ করে নিবেন না । এবং আগে
কোন কবিরাজকে টাকা দিবেন না ।
কোন কবিরাজকে টাকা দিবেন না ।
আপনি যদি কোন কাজ করতে চান তাহলে নিজের কাজ নিজে করুন । এতে কাজ খুব তারাতারি ফল
পাবেন । আপনি যদি কবিরাজি বই কিনে নিজে নিজে কবিরাজি কাজ করতে চান তাহলে আমার
whatsapp নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন ।
পাবেন । আপনি যদি কবিরাজি বই কিনে নিজে নিজে কবিরাজি কাজ করতে চান তাহলে আমার
whatsapp নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন ।
যে কোন কবিরাজি PDF বই এর ফাইল সংগ্রহ করতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ
Imo & Whatsapp No: +8801828370914