লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম এর ফজিলত

লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ১০০ বার, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ৪৯৯, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম আস্তাগফিরুল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ বাংলা অর্থ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম এর অর্থ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ কখন পড়তে হয়, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম এর ফজিলত, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম আরবি, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম আস্তাগফিরুল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ১০০ বার, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ৫০০ বার পড়ার ফজিলত, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ এর ফজিলত, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম আরবি লেখা, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম বাংলা অর্থ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ৪৯৯, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ অর্থ,

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন । আজকে আমি আপনাদের জন্য লা হাওলা
ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ এর ফজিলত সম্পর্কে লিখছি আশা করি আপনাদের উপকার হবে

লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম

লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম বাংলা অর্থ

অর্থঃ সর্বোচ্চ মহাশক্তিশালী আল্লাহর সাহায্য ব্যতীত কোন কাজ সাধন করার
কাহারও কোন শক্তি নাই ।

ফজিলতঃ

১। এই কালেমার জিকির দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অসীম শক্তির স্মরণ করা হয় ও তাহার ঐ
শক্তির নিকট আত্মসমর্পণ করা হয় । ফলে পাঠকারীর উপর আল্লাহর সাহায্য ও রহমত নাযিল
হয় এবং তিনি তাহার সহায় হন । এই কলেমা রুজী বৃদ্ধি, বাসনা পূর্ণ হওয়া,
ধন-সম্পত্তি লাভ হওয়া, উচ্চ সম্মান প্রপ্ত হওয়া, বিপদাপদ হইতে উদ্ধার পাওয়া ও
শয়তান বিতাড়নের পক্ষে অতিশয় কার্যকারী ।

২। হযরত রসূল (সাঃ) বলিয়াছেন যে, এই কলেমা বেশি পরিমান পাঠ কর । ইহা বিপদের ৯৯টি
দরজা বন্ধ করে । তিনি আরও বলিয়াছেন যে, যে ব্যক্তি প্রত্যহ এই কলেমা ১০০বার পড়িবে
সে কখনও দরিদ্র থাকিবে না ।

৩। হযরত আবু হোরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করিয়াছেন যে, রুযী কম হইতে থাকিলে এই কলেমা
বেশি পরিমানে পড় ।

৪। হযরত শাহ আব্দুল আযীয মুহাদ্দিসে দেহলবী (রহঃ) বলিয়াছেন যে, যে ব্যক্তি
একাগ্রচিত্তে দৈনিক ১০০ বার ইহা পড়িবে, সে কখনও দরিদ্র হইবে না। (ইহা হযরত বড় পীর
সাহেবের আমল)

৫। কোন কঠিন কাজ উপস্থিত  হইলে কিংবা ঋণগ্রস্ত হইয়া পড়িলে এই কলেমা প্রত্যহ
এক হাজার বার পড়িবে । ইনশাআল্লাহ কাজ সহজসাধ্য হইয়া পড়িবে ও ঋণ পরিশোধ হইয়া যাইবে
। যে ব্যক্তি প্রত্যহ ইহা ১০০ বার পড়িবে, মানুষ তাহার বাধ্য থাকিবে ও লোকের নিকট
সম্মান লাভ করিবে । 

See also  কোরবানির নিয়ম কানুন

৬। বোখারী শরীফে লিখিত হইয়াছে যে, ইহা বেহেশতের ধন-ভান্ডারের একটি ভান্ডার ।
তিরমিযী শরীফে বর্ণিত হইয়াছে যে, ইহা বেহেশতের একটি দরজা । কোরআন শরীফে সূরা
জ্বি‌নের ১৪শ আয়াতে বর্ণিত হইয়াছে যে, যে আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করে, সে
সুপথেরই অনুসন্ধান করে আল্লাহর শক্তির নিকট আত্মসমর্পণ করার জন্য ইহাই
সর্বশ্রেষ্ঠ আয়াত । 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *